৩০ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৭ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২০ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে মনজুর মেম্বার প্যানেলের চমক   ●  সাংবাদিক মাহিকে কেন ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, জানতে চেয়ে হাইকোর্টের রুল    ●  মোটর সাইকেল প্রতীকের প্রার্থী নুরুল আবছারের ব্যাপক গনসংযোগ   ●  কক্সবাজার পৌরসভার উদ্যোগে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ অব্যাহত   ●  ঈদগাঁওতে সোহেল, ইসলামাবাদে রাজ্জাক, ইসলামপুরে দেলোয়ার, জালালাবাদে জনি ও পোকখালীতে রফিক বিজ়য়   ●  মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই’র ১০তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে পুলিশের অভিযানে গুলিসহ দু’জন গ্রেফতার   ●  তীব্র তাপদাহে মানুষের পাশে মেয়র মাহাবুব   ●  টেকনাফে অপহরণ চক্রের দুই সদস্য গ্রেফতার   ●  মেয়র মাহাবুবের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ

মুক্তিপণে মিলল চার রোহিঙ্গার মুক্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক:
কক্সবাজারের টেকনাফের আলীখালী পাহাড় থেকে দুই দিন পর অপহৃত৪রোহিঙ্গা পাঁচ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে ফিরেছে।
সোমবার(০৫জুন)সন্ধ্যা মুক্তিপণ দেয়ার পর তাদের ক্যাম্পের পাশে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
ফেরত আসা অপহৃতরা  হলেন,হ্নীলা ইউনিয়নের আলীখালী ক্যাম্প-২৫ ব্লক ডি/২২ এর বাসিন্দা নুর হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস (৩২)একই ক্যাম্পের মোহাম্মদ রফিকের ছেলে মোহাম্মদ সুলতান (২৪),আব্দুর রহমানের ছেলে আব্দুল্লাহ(১৬) ও মোহাম্মদ সৈয়দের ছেলে আনোয়ার ইসলাম (১৮)।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ক্যাম্পের কমিউনিটি নেতা (মাঝি)জানান,সোমবার সন্ধ্যা দুর্বৃত্তরা পাঁচ লাখ টাকার মুক্তিপণ নিয়ে ৪রোহিঙ্গাকে ছেড়ে দেয়।তাদের এনজিও হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।পরে এপিবিএন পুলিশ তাদের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করেন।এরআগে রবিবার সন্ধ্যায় ক্যাম্পের পাশে অপহৃত  জাহাঙ্গীর আলমকে হাত বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ফেলে রাখে।খবর পেয়ে ক্যাম্পের লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।সেই এখন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে।
সন্ত্রাসীরা তাদের ছেড়ে দেয়ার পর ফিরে আসার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)পুলিশ সুপার মো.জামাল পাশা।তবে তিনি মুক্তিপণের টাকা দেয়ার বিষয়টি জানেন না বলে জানিয়েছেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)উপ অধিনায়ক পুলিশ সুপার মো.জামাল পাশা বলেন,আলীখালী ক্যাম্প এলাকা থেকে তারা অপহরণের শিকার হয়।তবে মুক্তিপণ দাবির বিষয় নিয়ে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো তাদের কিছুই জানায়নি।এরমধ্যে তাদের উদ্ধারের জন্য পুলিশ ও এপিবিএন পুলিশ দিন-রাত বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালায়।হয়তো অভিযানের কারণে সন্ত্রাসীরা তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।অপহৃতদের পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।