২০ মে, ২০২৪ | ৬ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ১১ জিলকদ, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  এভারকেয়ার হসপিটালের শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তাহেরা নাজরীন এখন কক্সবাজারে   ●  কালেক্টরেট চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারী সমিতির সভাপতি আব্দুল হক, সম্পাদক নাজমুল   ●  ক্যাম্পের বাইরে সেমিনারে অংশ নিয়ে আটক ৩২ রোহিঙ্গা   ●  চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুল আলমের অভিযোগ;  ‘আমার কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে’   ●  নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সবকিছু কঠোর থাকবে, অনিয়ম হলেই ৯৯৯ অভিযোগ করা যাবে   ●  উখিয়া -টেকনাফে শাসরুদ্ধকর অভিযানঃ  জি থ্রি রাইফেল, শুটারগান ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ৫   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে  তুলে নিয়ে   গুলি করে হত্যা   ●  যুগান্তর কক্সবাজার প্রতিনিধি জসিমের পিতৃবিয়োগ   ●  জোয়ারিয়ানালায় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত রামু কলেজের অফিস সহায়ক   ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু

হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে পুলিশের অভিযানে গুলিসহ দু’জন গ্রেফতার

বিশেষ প্রতিবেদক:

মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাওয়ার সময় ১৭ রাউন্ড জি থ্রি রাইফেলের গুলি সহ দু’জন রোহিঙ্গা যুবককে গ্রেফতার করেছে হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন-উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৭ ই-ব্লকের মো. ইসলামের ছেলে কেফায়েত উল্লাহ (১৯) ও নোয়াখালী ভাসানচরের রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ক্লাষ্টার-৬৫, রুম নং- জে-১২৩ এর আব্দুস সালামের ছেলে আনোয়ার মোস্তফা (১৮)। শনিবার রাতে অভিযানের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোয়াইক্ষ্যং হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কাইয়ুম উদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন,শনিবার সকালে কক্সবাজার-টেকনাফ মহাসড়কে হোয়াইক্যং হাইওয়ে পুলিশের চেকপোস্ট চলাকালীন সময় কক্সবাজার মুখি পায়রা সার্ভিস নামের যাত্রীবাহী বাস (রেজিঃ নং- কক্সবাজার-জ-১১-০২৪৮) থামিয়ে তল্লাশি করা হয়।

তল্লাশির এক পর্যায়ে যাত্রীর আসনে থাকা দু’জন যুবকের গতিবিধি সন্দেহজনক হওয়ায় তাদের দেহ তল্লাশি করা হয়।এ সময় তাদের কোমড়ে বাঁধা অবস্থায় একটি কালো রংয়ের ব্যাগ পাওয়া যায়।পরে এ ব্যাগ থেকে ১৭ রাউন্ড জি থ্রি রাইফেলের গুলি উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরও বলেন,প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এই দুই যুবক স্বীকার করেন গত ১৯ এপ্রিল তারা দালালের মাধ্যমে মিয়ানমারের মংডু জেলার দেশটির সেনাবাহিনীর বুচিডং ক্যাম্পে যায়।সেখানে মিয়ানমার সেনাবাহিনী তাদেরকে জি-৩ রাইফেল চালানোর প্রশিক্ষণ দেয়। এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ হয়ে বিদ্রোহীদের সাথে যুদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।মিয়ানমার সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ৭ দিন থাকার পর অতিরিক্ত গরম ও খাদ্য সম্যসার কারনে গুলি সহ মিয়ানমার সীমান্ত পার হয়ে পুনরায় বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন। উক্ত গুলি নিয়ে তারা কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যাচ্ছি।
এ ব্যাপারে টেকনাফ মডেল থানায় অস্ত্র আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।