১৮ মে, ২০২৪ | ৪ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ৯ জিলকদ, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  ক্যাম্পের বাইরে সেমিনারে অংশ নিয়ে আটক ৩২ রোহিঙ্গা   ●  চেয়ারম্যান প্রার্থী সামসুল আলমের অভিযোগ;  ‘আমার কর্মীদের হুমকি-ধমকি দেয়া হচ্ছে’   ●  নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সবকিছু কঠোর থাকবে, অনিয়ম হলেই ৯৯৯ অভিযোগ করা যাবে   ●  উখিয়া -টেকনাফে শাসরুদ্ধকর অভিযানঃ  জি থ্রি রাইফেল, শুটারগান ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ৫   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে  তুলে নিয়ে   গুলি করে হত্যা   ●  যুগান্তর কক্সবাজার প্রতিনিধি জসিমের পিতৃবিয়োগ   ●  জোয়ারিয়ানালায় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত রামু কলেজের অফিস সহায়ক   ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু   ●  রামুতে ওসির আশকারায় এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে ‘সিভিল টিম’   ●  ড. সজীবের সমর্থনে বারবাকিয়ায় পথসভা

মেহেরপুরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ চারজন নিহত

মেহেরপুর সদর উপজেলায় পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে চার যুবক নিহত হয়েছেন। নিহতরা হলেন সাদ্দাম হোসেন (২৫), রমেশ কর্মকার (২৪), সোহাগ হোসেন (২৭) ও কানন হোসেন (২৫)। এদের মধ্যে সাদ্দাম হোসেন একই উপজেলার সোনাপুর গ্রামের ভাদু হোসেনের ও রমেশ কর্মকার বনমালী কর্মকারের ছেলে। এ ছাড়া কানন পাশের পিরোজপুর গ্রামের মনির হোসেনের এবং সোহাগ টুঙ্গি গোপালপুর গ্রামের জালাল উদ্দিনের ছেলে।

গত সোমবার রাত ৩টার দিকে সদর উপজেলার নুরপুর মোড়ে এ বন্ধুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সহকারী পুলিশ সুপার আহসান হাবিবসহ পুলিশের সাত সদস্য আহত হয়েছেন। বাকি আহতরা হলেন এসআই তারিক আজিজ, রফিকুল ইসলাম, কনস্টেবল আব্দুল মান্নান, আব্দুল ওয়াহেদ, মিথান সরকার, শহিদুল ইসলাম।

নিহতরা সম্প্রতি মেহেরপুর সদর উপজেলার সোনাপুর গ্রামে দুই আওয়ামী লীগকর্মী আব্দুল মজিদ ও আশাদুল ইসলাম হত্যা মামলার আসামি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, রাত আড়াইটার দিকে সন্ত্রাসীদের একটি দল গোপন বৈঠক করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পুলিশ সুপার আহসান হাবিবের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে। এ সময় তারা নুরপুর মোড়ের একটি মাঠে পৌঁছালে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। পুলিশের তাদের মোকাবিলা করতে পাল্টা গুলি ছোড়ে। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে গুলিবিনিময়ের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় চারজন এবং বাকি সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় সহকারী পুলিশ সুপার আহসান হাবিবসহ সাত পুলিশ সদস্য আহত হন। আহতদের মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আবু এহসান রাজু জানান, রাত পৌনে ৪টার দিকে গুলিবিদ্ধ চারজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিশ। হাসপাতালে আসার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। লাশের ময়নাতদন্ত শেষে মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে। এদিকে এ ঘটনায় পুলিশের পক্ষ থেকে সকাল ১১টায় সংবাদ সম্মেলন বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।