১৬ মে, ২০২৪ | ২ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ৭ জিলকদ, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  উখিয়া -টেকনাফে শাসরুদ্ধকর অভিযানঃ  জি থ্রি রাইফেল, শুটারগান ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ৫   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে  তুলে নিয়ে   গুলি করে হত্যা   ●  যুগান্তর কক্সবাজার প্রতিনিধি জসিমের পিতৃবিয়োগ   ●  জোয়ারিয়ানালায় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত রামু কলেজের অফিস সহায়ক   ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু   ●  রামুতে ওসির আশকারায় এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে ‘সিভিল টিম’   ●  ড. সজীবের সমর্থনে বারবাকিয়ায় পথসভা   ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা   ●  বাহারছরা পুলিশের অভিযানে হত্যা চেষ্টা মামলার তিন আসামি গ্রেফতার

মিয়ানমারে ২ বছর ৭ মাস কারাভোগ শেষে ৩ নাগরিক দেশে ফেরত

poshbek
মিয়ানমারে ২ বছর ৭ মাস কারাভোগ শেষে ৩ নাগরিক দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ৭ এপ্রিল মঙ্গলবার সকালে মিয়ানমার বিজিপি একটি নৌকায় তুলে দিয়ে সীমান্ত দিয়ে টেকনাফ পাঠিয়ে দেওয়া হলে সকাল ৯ টার দিকে টেকনাফ বিওপি চৌকির নায়েক সুবেদার শামসুল আলমের নেতৃত্বে একটি টহলদল টেকনাফ সীমান্তের ১ নং সুইচ গেইট দিয়ে আসার পথে ৩ নাগরিককে আটক করে। এ সময় আটক নাগরিকরা মিয়ানমার জেল থেকে কারাভোগ করে আসার বিষয় জানায়। পরে বিজিবি অধিনায়কের নির্দেশে আটক দেশীয় ৩ নাগরিককে যাচাই-বাছাই করে পরিবারের কাছে হস্তান্তরের জন্য থানায় প্রেরন করে। ফেরত ব্যাক্তিরা, মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী বেটকা দীপড়া এলাকার জহির উদ্দীন বেপারীর ছেলে রুবেল(২৬), নারায়নগঞ্জ আড়াইহাজার কল্যাণদীঘ চিনিবাদী এলাকার কুদ্দুস আলীর ছেলে আকতার(২৫) ও চিনিবাদী নয়াপাড়া গহুরদী এলাকার বেনু মিয়ার ছেলে ইব্রাহীম(৩০)।
ফেরত আসা রুবেল, আক্তার ও ইব্রাহিম জানান, ২০১২ সালের শেষের দিকে দালালের খপ্পড়ে পড়ে মালয়েশিয়া পাড়ী জমাতে গিয়ে মিয়ানমারে আটক হয়। তবে নারায়নগঞ্জ এলাকার শফিক ও ভারতের লালু নামে দুই দালাল তাদেরকে কুমিল্লা সীমান্ত দিয়ে ভারতে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে মিয়ানমার সীমান্তে নিয়ে গিয়ে তারা সটকে পড়ে। পরবর্তীতে মিয়ানমার প্রশাসন তাদের আটক করে। এতে মিয়ানমার আদালত তাদেরকে ৫ বছর করে সাজা দেয়। এ সাজা ২ বছর ৭ মাস ভোগ করার পর গত সোমবার তাদের জেল থেকে বের করে মংডু নিয়ে আসা হয়। মঙ্গলবার সকালে একটি নৌকায় তুলে দিয়ে টেকনাফ সীমান্তে নামিয়ে দেয়। পরে বিজিবি তাদের নিয়ে থানায় প্রেরন করেন।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি মোঃ আতাউর রহমান খোন্দকার জানান, মিয়ানমারে সাজা ভোগ শেষে ফেরত আসা নাগরিকদের যাচাই-বাছায় করে স্ব স্ব পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।