৬ মে, ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৬ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা   ●  বাহারছরা পুলিশের অভিযানে হত্যা চেষ্টা মামলার তিন আসামি গ্রেফতার   ●  নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কচ্ছপিয়ার নোমান চেয়ারম্যানের হুমকি   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের   ●  আদালতে তিন মামলারই জবানবন্দি দিলেন অস্ত্র সহ গ্রেফতার সিরাজ   ●  টেকনাফে অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার   ●  উপজেলা চেয়ারম্যান শফিউল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে হাইকোর্টে রিট   ●  প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর ৩০ বছরের পথচলা ও সাফল্য উদযাপন

চট্টগ্রামের লেগুনা চালক হত্যার অভিযুক্ত আসামি সেন্টমার্টিন থেকে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার

নগরের  সাগরিকা এলাকা থেকে বিয়ের ভাড়া আছে জানিয়ে লেগুনা চালক নাজমুলকে কৌশলে অপহরণ করে মদুনাঘাট এলাকায় নিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আসামি ইমনকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) র‌্যাবের পক্ষ থেকে তাকে গ্রেফতারের বিষয়টি জানানো হয়।

আসামি ইমনকে টেকনাফের সেন্টমার্টিন এলাকা থেকে গ্রেফতার করে র‌্যাব-৭ এর একটি টিম।

র‌্যাব-৭ সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) মো. মাহমুদুল হাসান মামুন জানান, লেগুনা চালক নাজমুল হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইমনকে সেন্টমার্টিন এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

গত ৭ নভেম্বর লেগুনা চালক নাজমুল সাগরিকা এলাকা থেকে মদুনাঘাট এলাকায় গিয়ে অপহরণ শিকার হয়েছিলেন। নাজমুলের খোঁজ না পেয়ে তার পরিবার পাহাড়তলী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করে।

পরে নাজমুলের পরিবারের কাছে ফোন করে ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। নাজমুলের পরিবার বিষয়টি র‌্যাব-৭ কে জানালে র‌্যাব তদন্তে নেমে সন্দেহভাজন হিসেবে রাজুকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে রাজু।

১০ নভেম্বর সকালে হাটহাজারী থানাধীন অনন্যা আবাসিকের পেছনে চন্দ্রাবিল থেকে নাজমুলের মরদেহ উদ্ধার করে র‌্যাব সদস্যরা। নিহত লেগুনা চালক নাজমুল গোপালগঞ্জ জেলার ব্রাহ্মণডাঙ্গা এলাকার মজনু শেখের ছেলে বলে জানা গেছে।

র‌্যাব জানিয়েছিল, নাজমুলকে কৌশলে অপহরণ করা হয়েছিল। একপর্যায়ে তারা নাজমুলকে হত্যা করে। মদুনাঘাট চন্দ্রবিল এলাকায় খুন করার পর নাজমুলের গাড়িটি অপহরণকারীরা চালিয়ে নিয়ে বোয়ালখালীতে সড়কের পাশে রেখে দেয়। পরে নাজমুলের পরিবারের কাছে ফোন করে ৬০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।