২৭ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৪ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৭ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  মেয়র মাহাবুবের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ   ●  টেকনাফে ১০ কৃষক অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার, আদালতে জবানবন্দি    ●  বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সেনা ও বিজিপির ২৮৮ সদস্য ফিরল মিয়ানমারে   ●  কক্সবাজার পৌরবাসির কাছে মেয়রের শেষবারের মতো ৫ অনুরোধ   ●  কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ, শৃংখলা জোরদারের  লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা   ●  রামুতে নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন  সুবিধা পেয়েছে ৫০ হাজার মানুষ     ●  কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ৫ লক্ষ গাছ লাগনোর উদ্যোগ   ●  মহেশখালীতে সাংসদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ    ●  জেএস‌আরের বিরুদ্ধে উঠা সকল অভিযোগ কে অপপ্রচার বলে দাবি সভাপতি জসিমের   ●  ‘দশ হাজার ইয়াবা গায়েব, আটক  সিএনজি জিডিমূলে জব্দ

সুগন্ধা পয়েন্টের লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের আলোচিত-সমালোচিত লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের হয়েছে। ঝিলংজা ১নং ওয়ার্ড বড়ছড়াস্থ শুকনাছড়ি এলাকার মৃত কবীর হোছাইনের ছেলে সুগন্ধা পয়েন্টের ঝিনুক ব্যবসায়ী নুরুল আলম বাদি হয়ে গত বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় এজাহার নামীয় আসামী করা হয়েছে ৫ জনকে।

তারা হলেন- কক্সবাজার পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বাহারছড়া এলাকার ছৈয়দ নুরের ছেলে লাল মিয়া, লাল মিয়ার ছেলে রাসেল ওরফে ফরহাদ, হাসান মো. বকুল, আজাদ হোসেন ও দক্ষিণ কলাতলী এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে মো. বেলাল।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাইছার হামিদ বলেন- লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ধারায় মামলা হয়েছে। এর আগে ভুক্তভোগিরা সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন। এজাহারের পর পুলিশ বিষয়টি তদন্ত শুরু করে। তদন্তের সত্যতা পাওয়ায় মামলটি আমলে নেওয়া হয়।

এরআগে গত সোমবার রাতে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন ভুক্তভোগি হকার নুরুল আলম।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে- তারা সুগন্ধা বীচ পয়েন্টের জেলা প্রশাসনের অনুমোদিত ঝিনুক হকার ব্যবসায়ী। তার অনুমোদনের কার্ড নিয়ে ঝিনুক হকারের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। কিন্তু লাল মিয়া সৈকতের বালিয়াড়ির জায়গাটি নিজ নামে বন্দোবস্তকৃত ও হাইকোর্টের ডিগ্রিপ্রাপ্ত জায়গা দাবী করে বিভিন্ন সময় উচ্ছেদের হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে অবৈধভাবে চাঁদা দাবী করে আসছে। এক পর্যায়ে তারা কয়েক দফা করে চাঁদাও দেন লাল মিয়াকে। চাঁদা দেওয়ার পর কিছুদিন চুপ থাকে লাল মিয়া। কিছু দিন চুপ থাকার পর ফের চাঁদা দাবী করে। গত কয়েক মাসে তাদের কাছ থেকে প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা চাঁদাও নেন লাল মিয়া। এরপর পূনরায় জনপ্রতি ২ লাখ করে আট লাখ টাকা চাঁদাদাবী করে। চাঁদা না দিলে দোকানপাট ভাঙচুরসহ মারধর করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে লাল মিয়া ও তার বাহিনীর লোকজন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।