চাঁদা ভাগাভাগি টাকার জের ধরেই ঢাকা উদ্যানে খুন হয়েছিলেন নির্মাণ সামগ্রী ব্যবসায়ী শেরু মিয়া। এরইমধ্যে খুনের সঙ্গে জড়িত ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত ১৪ অক্টোবর থেকে বিভিন্ন এলাকায় চালিয়ে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায়, নিহত শেরু মিয়া নিজেও চাঁদাবাজির সাথে জড়িত ছিলেন। চাঁদার টাকার ভাগ না দেয়া চক্রের বাকি সদস্যরা তাকে হত্যা করে। হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
গত ১৩ অক্টোবর রাজধানীর ঢাকা উদ্যান এলাকার একতা হাউজিং থেকে শেরু মিয়ার লাশ উদ্ধার করা হয়। ছুরিকাঘাতে তাকে তাকে হত্যা করা হয়। নিহত শেরু মিয়া রড, বালু ও সিমেন্ট সাপ্লাই ব্যবসা করতেন। গ্রেফতার সবাই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ডিএমপি তেজগাঁও জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. হারুন অর রশিদ বলেন, ‘চাঁদাবাজির মূল নেতা হল নবী। নবীর শিষ্য হলো শেরু আর হলো আর্মি আলমগীর নামে পরিচিত একজন তারাই এই চাঁদাবাজিটা করে। তারা বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে নবীর নাম করে টাক তুলে। পাচ লাখ ১০ টাকা চাঁদা তুলে, এর ভেতর শেরু কোন এক জায়গা থেকে ৫ লাখ টাকা তুলে কাউকে দেইনি যার কারণে তাকে একটা হাউজিং এ হত্যা করেছে বাকিরা।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।