৬ মে, ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৬ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা   ●  বাহারছরা পুলিশের অভিযানে হত্যা চেষ্টা মামলার তিন আসামি গ্রেফতার   ●  নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কচ্ছপিয়ার নোমান চেয়ারম্যানের হুমকি   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের   ●  আদালতে তিন মামলারই জবানবন্দি দিলেন অস্ত্র সহ গ্রেফতার সিরাজ   ●  টেকনাফে অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার   ●  উপজেলা চেয়ারম্যান শফিউল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে হাইকোর্টে রিট   ●  প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর ৩০ বছরের পথচলা ও সাফল্য উদযাপন

মহেশখালী বধ্যভূমি পরিদর্শনে উর্ধ্বতন তদন্ত টিম

Moheshkhali Pic- 05-04-2015 (1)
মহান মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে মহেশখালীতে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধের তদন্ত কার্যক্রম মহেশখালীর বধ্যভূমি ও গণকবর সরজমিন পরিদর্শন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধন ট্রইব্যুনালের উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত টিম। গতকাল ৫ এপ্রিল রবিবার সকাল ৯ ঘটিকা থেকে মহেশখালী উপজেলাধীন কালারমারছড়া ইউনিয়নের মহেশখালীর প্রথম শহীদ পরিবার মোঃ শরীফ চেয়ারম্যানের সমাধিস্থল ও তাকে হত্যার কেন্দ্রস্থল পরিদর্শন করেছেন। এতে মোঃ শরীফের পুত্র বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসাইন ইব্রাহীম তদন্ত টিমের সহিত কথাবার্তা বলেন এবং তার পিতার সমাধিস্থল ও বিস্তারিত বর্ণনা করেন। এরপর হোয়ানক ইউনিয়নের পুইছড়ায় ১৯৭১ সালে হত্যা করে গণকবর ও বধ্যভূমি দেওয়া হয় তাহা পরিদর্শন করেন। এরপর কালাগাজীরপাড়া বধ্যভূমি পরিদর্শন করেন। এরপরে বড় মহেশখালী দেবাঙ্গাপাড়া বধ্যভূমি গণকবর পরিদর্শন করেন। এরপর পুটিবিলা কায়স্থপাড়া বধ্যভূমি, ঘরবাড়ী পরিদর্শন করেন। এরপর পালপাড়া বধ্যভূমি ও গণকবর পরিদর্শন করেন। এরপর পশ্চিম ঠাকুরতলা গণকবর ও সমাধিস্থল পরিদর্শন করেন। পূর্ব ঠাকুরতলা গণকবর ও বধ্যভূমি পরিদর্শন করেন। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাঁচ সদস্যের তদন্ত টিম প্রত্যেকটি বধ্যভূমি ও গণকবর সমাধিস্থল পরিদর্শনকালে ১৯৭১ সালে যে পরিবারের লোকজনকে নির্মমভাবে হত্যা করেছে সেই পরিবারের লোকজন ও তাদের আতœীয়স্বজন পাড়া প্রতিবেশীদের সঙ্গে তদন্ত টিম মূল হত্যাকারীদের ও তাদের দোসরদের পূর্ণাঙ্গ সনাক্ত করেন। উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন টিমের প্রধান আইজিপি হান্নান শাহ ১, আইজিপি ২ ছানা উল্লাহ, এডভোকেট রানা দাশ দত্ত, বারিষ্টার তপন কান্তি ভৌমিক, এ.এস.পি নুুরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সাবেক কমান্ডার ছালেহ আহমদ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আনোয়ারুল নাসের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন তদন্তকালে সাহায্য সহযোগিতা করেছেন। তদন্ত টিম প্রধান বলেন, নির্ভয়ে স্বাক্ষী প্রদান করবেন, কোন যুদ্ধ অপরাধীকে তিল পরিমাণও ছাড় দেওয়া হবে না। অবশ্যই আইনের কাঠগড়ায় দাড় করাব। যুদ্ধকালীন সময়ে যাদের ঘরবাড়ী পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করেছে বর্তমান সরকার কোন অবস্থাতেই ছাড় দেওয়া হবে না।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।