২৬ এপ্রিল, ২০২৪ | ১৩ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৬ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  মেয়র মাহাবুবের অর্থায়নে প্রতিবন্ধীদের মাঝে সহায়ক উপকরণ বিতরণ   ●  টেকনাফে ১০ কৃষক অপহরণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার, আদালতে জবানবন্দি    ●  বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া সেনা ও বিজিপির ২৮৮ সদস্য ফিরল মিয়ানমারে   ●  কক্সবাজার পৌরবাসির কাছে মেয়রের শেষবারের মতো ৫ অনুরোধ   ●  কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ, শৃংখলা জোরদারের  লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা   ●  রামুতে নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন  সুবিধা পেয়েছে ৫০ হাজার মানুষ     ●  কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ৫ লক্ষ গাছ লাগনোর উদ্যোগ   ●  মহেশখালীতে সাংসদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ    ●  জেএস‌আরের বিরুদ্ধে উঠা সকল অভিযোগ কে অপপ্রচার বলে দাবি সভাপতি জসিমের   ●  ‘দশ হাজার ইয়াবা গায়েব, আটক  সিএনজি জিডিমূলে জব্দ

উখিয়ায় চাঁদাবাজী মামলায় ইউপি সদস্য সহ আটক-৩

atok
কক্সবাজারের উখিয়ার জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য ও বিএনপি নেতা সোলতান আহমদ সহ ৩ জনকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। উখিয়া থানায় দায়েরকৃত একটি চাঁদাবাজী মামলায় গতকাল রোববার সকাল ১০ টায় কক্সবাজার জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পন করতে গেলে আদালত তাদেরকে জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন। উখিয়া থানার মামলা নং-০৯, তাং ১১/০৩/১৫ইং।
জানা গেছে, গত ১১ মার্চ বিকাল ৪ টার দিকে উক্ত ইউনিয়নের ছেপটখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাস্তা ব্রিকসলিং ও বক্স কালভার্ট নির্মাণ কাজে বাঁধা দেওয়া, ৩০ হাজার টাকা চাঁদাবাজী দাবী, একই ওয়ার্ডের সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য জাহানারা বেগম ও তার স্বামী ফরিদ আলমকে মারধর করে গুরুতর আহত করে। এ ঘটনায় ইউপি সদস্যা জাহানারা বেগম বাদী হয়ে ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য বিএনপি নেতা ও মানবপাচারকারীর গডফাদার ও ২০১২ সালের উখিয়ায় বৌদ্ধমন্দিরে হামলায় মামলার অন্যতম আসামী, এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী সোলতান মেম্বার ও তার সহযোগি মনখালী এলাকার ত্রাস নামে খ্যাত একাধিক মামলার আসামী নূরুল আবছার প্রঃ ধইল্যা ডাকাত ও আব্দুল করিমের বিরুদ্ধে উখিয়া থানায় একটি চাঁদাবাজী ও মারধরের অভিযোগে থানায় মামলা দায়ের করেন। গতকাল রোববার তারা আদালতে আত্মসমর্পন করতে গেলে আদালত তাদের জামিন নামঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন। উল্লেখ্য আটককৃত ৩ জন উখিয়ার উপকুলীয় জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালী গ্রামের মৃত গোলাম শরিফের ছেলে বলে জানা গেছে। মামলার বাদী ইউপি সদস্য জাহানারা বেগম বলেন দীর্ঘদিন পরে হলেও উপকূলের শীর্ষ চাঁদাবাজরা গ্রেপ্তার হওয়ায় এলাকায় স্বস্তি ফিরে এসেছে। বাকী ৩ আসামীকে শীঘ্রই গ্রেপ্তারের দাবী জানান।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।