২৯ নভেম্বর, ২০২৫ | ১৪ অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ | ৭ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের   ●  উখিয়ায় প্রায় ৫ কোটি টাকার ইয়াবাসহ বাহক আটক, অধরা মাদক সম্রাট ছোটন ও মামুন   ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে

মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতন তদন্ত দল ঢাকায়

রাখাইনে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতনের বিষয়টি তদন্তের জন্য ‘ইন্ডিপেন্ডেন্ট কমিশন অফ ইনকোয়ারি’ গঠন করেছে মিয়ানমার। ওই কমিশনের একটি প্রতিনিধিদল চার দিনের সফরে আজ (শনিবার) ঢাকা পৌঁছেছে।

জানা গেছে, এটি একটি অগ্রগামী দল এবং এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন জাপানের সাবেক রাষ্ট্রদূত কেনজো ওশিমা। অন্য সদস্যরা হচ্ছেন প্রফেসর অং টুন থেট, প্রফেসর ইউশিহিরো নাকানিশি, লিনা ঘোষ এবং খিন মিউ মিয়াট সো।

তারা পররাষ্ট্র ও অন্যান্য সরকারি সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন এজেন্সির সঙ্গে বৈঠক করবেন। এছাড়া কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পও পরিদর্শন করবেন তারা।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দলটি তাদের কাজ শুরু করবে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বৈঠক দিয়ে। পররাষ্ট্র সচিব এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা ওই বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন।’

আগামীতে এভিডেন্স কালেকশন এবং ভেরিফিকেশন টিম আসবে এবং তাদের কাজকে সহজ করার জন্য সফররত দলটি এখানে একটি পরিবেশ তৈরি করবে বলেও তিনি জানান।

তিনি বলেন, ‘তবে এভিডেন্স কালেকশন টিমটি কবে আসবে সে বিষয়টি এখনও ঠিক হয়নি।’

দলটি এমন একটি সময়ে বাংলাদেশে এলো, যখন ২২ আগস্ট রোহিঙ্গাদের প্রথম দলটি তাদের মাতৃভূমি রাখাইনে প্রত্যাবাসিত হতে পারে।

ইন্ডিপেন্ডেন্ট কমিশন অফ ইনকোয়ারি’র কাজ হচ্ছে রাখাইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগগুলো তদন্ত করা এবং দোষী ব্যক্তিদের দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করা।

এদিকে ২২ আগস্টের প্রস্তাবিত প্রত্যাবাসনে কোন রোহিঙ্গা স্বেচ্ছায় যেতে ইচ্ছুক, সে বিষয়টি ভেরিফিকেশন করার জন্য ইউএনএইচসিআরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘আমরা এখনও তাদের কাছ থেকে রিপোর্ট পাইনি।’

রয়টার্সের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, মিয়ানমার ৫৫ হাজার রোহিঙ্গা তালিকার মধ্যে ৩ হাজার ৪৫০ জন রাখাইনের অধিবাসী বলে নিশ্চিত করেছে এবং ২২ আগস্ট প্রত্যাবাসন শুরু হবে বলে ঠিক করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।