২২ অক্টোবর, ২০২৫ | ৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৯ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

মরিচ্যা বৌদ্ধ শ্মশানের রাস্তা দখলে, মরদেহ নিয়ে দুর্ভোগে বড়ুয়ারা

কনক বড়ুয়া, উখিয়া: উখিয়ার হলদিয়া পালংয়ের মরিচ্যা বৌদ্ধ শ্মশানে যাতায়াতের গ্রাম্য রাস্তা জবর দখল করে বাউন্ডারি ওয়াল দিয়ে রাস্তা নির্মাণ কে কেন্দ্র করে চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। মরদেহ নিয়ে শ্মশানে নিয়ে গিয়ে দাহকার্য সম্পন্ন করাও যাচ্ছে না।

মরিচ্যার বৌদ্ধ জনসাধারনেরা জানান, উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের পশ্চিম মরিচ্যা বড়ুয়া পাড়া, দক্ষিণ মরিচ্যা বড়ুয়া সহ খুনিয়া পালং ইউনিয়নের হিরারদ্বীপ গ্রামের প্রায় ৬০০ বড়ুয়া পরিবারের বৌদ্ধ শ্মশান এটি। এছাড়াও উক্ত শ্মশানের একমাত্র যাতায়াত রাস্তা এটি।

আরো জানান, এই প্রাচীন বৌদ্ধ শ্মশানের যাতায়ার রাস্তায় সাইট দেওয়াল নির্মান করে দাহকার্য সম্পন্ন করতে এক প্রকার বাধা সৃষ্টি করেছে। শত বছরের পুরাতন যাতায়তের রাস্তা জবর দখল করে বাউন্ডারী ওয়াল নির্মাণ করায় আমরা জনস্বার্থে ইউএনও বরাবর অভিযোগ করতেছি। জেলা প্রশাসক থেকে শুরু করে বঙ্গীয় বৌদ্ধ সমাজের নেতৃবৃন্দদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় শ্মশান রাস্তাটি দখলমুক্ত করার অনুরোধ করতেছি।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে হলদিয়ার সাবেক সফল চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল চেয়ারম্যানের সহযোগিতায় করা হয়েছিল মরিচ্যার কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ মহাশ্মশানের যাতায়াত রাস্তা। ২০১৭ সালে কিছু স্থানীয়দের নজর পড়ে এই শতবর্ষীয় বৌদ্ধ শ্মশানের যাতায়াত রাস্তার উপর। ফলে সাইট দেওয়াল দিয়ে দখল করার চেষ্টা করেন এই রাস্তা।

উখিয়ার সাবেক নির্বাহী কর্মকর্তা মাঈন উদ্দিনের নির্দেশে সহকারি কমিশনার (ভূমি) নুর উদ্দিন মোহাম্মদ শীবলি নোমান, সাব ইনসপেক্টর আনিসুল ইসলাম ও সহকারী ইনসপেক্টর ওয়ারেছ পরিস্থিতি সমঝোতায় এনে নির্মাণ চলাকালীন বৌদ্ধ শ্মশান রাস্তা অন্যের দখল থেকে দখলমুক্ত করেছিলেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।