১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৫ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

কক্সবাজারে যে ২৮০ জন প্রাইমারি শিক্ষক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলো

মুহাম্মদ আবু সিদ্দিক ওসমানী :

বুধবার ২৪ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়েছে বহুল কাঙ্খিত প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল।
বুধবার রাত ১০টায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েটে) এ বহুলকাঙ্খিত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে মোট পাস করেছেন ১৮ হাজার ১৪৭ জন।
জনসংযোগ কর্মকর্তা রবীন্দ্রনাথ রায় গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে মঙ্গলবার রাতে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বদরুল হাসান বাবুল গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছিলেন যে, বুধবার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হবে।

সূত্র জানায়, বুধবার ফল প্রকাশের জন্য রাতে বুয়েটে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন, সচিব আকরাম আল হোসেন, অধিদফতরের মহাপরিচালক এ এফ এম মনজুর কাদিরসহ নিয়োগ কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে ফলের ভুল-ত্রুটি যাচাই-বাছাই করেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর ও প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফল পাওয়া যাচ্ছে। তবে এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষায় পাস করা প্রার্থীদের মোবাইলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট সূত্র।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ৩০ জুলাই ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়।
১২ হাজার আসনের বিপরীতে সারাদেশ থেকে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী আবেদন করেন। সে হিসাবে প্রতি আসনে প্রায় ২০০ প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।

প্রথম ধাপে ২৪ মে, দ্বিতীয় ধাপে ৩১ মে, তৃতীয় ধাপে ২১ জুন এবং চতুর্থ ধাপে ২৮ জুন লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। চারটি ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা হলেও ৬১ জেলার ফল একত্রে প্রকাশ করা হবে বলে সে সময় জানিয়েছিল ডিপিই সূত্র। তবে দ্রুত ফল প্রকাশের সরকারি সিদ্ধান্ত থাকলেও ফল তৈরির কাজ শেষ করতে দুই মাসের বেশি পার হয়ে যাওয়ায় চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ বিরাজ করছিল।

ফল প্রকাশে দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে সে সময় ডিপিই সূত্র জানিয়েছিল, ১২ হাজার পদের বিপরীতে ২৪ লাখের বেশি পরীক্ষার্থী অংশ নিয়েছে। তাই দেরি হচ্ছে। গত ২৭ আগস্ট ডিপিইর নিয়োগ শাখার এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, লিখিত পরীক্ষার ফল তৈরির কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। বর্তমানে নম্বর সিট তৈরি করা হচ্ছে। বুয়েটে ওএমআর সিট মূল্যায়ন কাজও শেষ হয়েছে। আগামী মাসের শুরুতেই ফল প্রকাশ করা হবে।
গত সেপ্টেম্বরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ৫৫ হাজার ২৯৫ জন পাস করেন। গত ৬ অক্টোবর থেকে নিয়োগ পরীক্ষার মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়।

যারা কক্সবাজার জেলায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাদের রোল নাম্বার হলো :

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।