১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৪ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৬ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

আফতাবনগরে দুই মানবপাচারকারী আটক; ১৩রোহিঙ্গা নারী উদ্ধার

রাজধানীর রামপুরা আফতাবনগর এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ পাসপোর্ট, ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ এবং পাসপোর্টের ফরম উদ্ধারসহ মানবপাচারকারী চক্রের দুই সদস্যকে আটক করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৩)। এ সময় ১৩ রোহিঙ্গা নারীকে উদ্ধার করে র‌্যাব-৩।

রবিবার (২৬ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে আফতানগরের ২ নম্বর রোডের ৪০ নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। র‌্যাব-৩-এর স্টাফ অফিসার (অপারেশন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফাইজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

মানবপাচারকারী চক্রের আটক সদস্যরা হলো কক্সবাজারের মো. কবির আহমেদ (৪০) ও টেকনাফের মো. এমরান (২৮)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এবিএম ফাইজুল ইসলাম জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে মানবপাচারকারী চক্রের দুই সদস্যকে আটক করা হয়। তারা রোহিঙ্গা নারীদের মালয়েশিয়ায় পাচারের উদ্দেশে আফতাবনগর এলাকার এই বাসায় রেখেছিল। এর জন্য পাচারকারী কবির সাত মাস আগেই এই বাসাটি ভাড়া নিয়েছিল। এই চক্রের সদস্যরা রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে নারীদের সংগ্রহ করে বিভিন্নভাবে ঢাকার এই বাসায় নিয়ে আসে।

তিনি জানান, এ চক্রের অন্য পলাতক সদস্য হাবিব ও আটক এমরান পাসপোর্ট অফিসের অসাধু কর্মকর্তাদের সহযোগিতা নিয়ে রোহিঙ্গা নারীদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট তৈরি করে। তাদের জন্য মালয়েশিয়া, দুবাইসহ অন্য কিছু দেশের ভিসা সংগ্রহও করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক আসামিরা জানায়, রোহিঙ্গা এসব নারীকে আন্তর্জাতিক পাচারকারী চক্রের কাছে চড়ামূল্যে বিক্রি করার চেষ্টায় ছিল আটককারীরা। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়াও চক্রের বাকি সদস্যদের আটকের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।

উদ্ধার করা রোহিঙ্গা নারীদের ক্যাম্পে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।