১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

অবশেষে উচ্ছেদ হলো আদালত পাড়ার অর্ধশতাধিক ভ্রাম্যমান দোকান

tusher-news-pic-300x225ছিনতাইকারী, চোর, প্রতারক চক্র, বাটপার ও মাদকসেবীদের দৌরাত্ম্য কমিয়ে আদালত পাড়ার স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে অবশেষে উচ্ছেদ হলো অর্ধশতাধিক ভ্রাম্যমান দোকান। গতকাল বুধবার দুপুরে সাড়ে ৩ ঘন্টা অভিযান চালিয়ে ওইসব অবৈধ দোকানপাট গুড়িয়ে দেয় ভ্রাম্যমান আদালত। দুপুর সাড়ে ১২ টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত চলা ওই অভিযানে চায়ের দোকান, পান সিগারেটের দোকান, স্যান্ডেলের দোকানসহ মাছ বাজার উচ্ছেদ করা হয়।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, ভ্রাম্যমান দোকানের কারণে আদালতের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়েছে দাবী করে ওইসব দোকান উচ্ছেদ করতে জেলা প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানানো হয় আদালতের পক্ষ থেকে। আদালতের লিখিত অনুলিপি পাওয়ার আদালত সহ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিরাপত্তা বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হয়। এরই প্রেক্ষিতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনার মাধ্যমে ওইসব দোকান পাট উচ্ছেদ করা হয়।
এ বিষয়ে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনাকারী কক্সবাজারের নির্বাহি ম্যাজিষ্ট্রেট পিএম ইমরুল কায়েস জানান, আদালত পাড়ার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ করা হয়েছে। পাশাপাশি দোকানীদের সতর্ক করা হয়েছে। যদি পরবর্তীতে কেউ আদালত পাড়ায় ভ্রাম্যমান দোকান বসায় তবে তাকে জেল জরিমানা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে ভ্রাম্যমান আদালতের ওই অভিযানকে স্বাগত জানিয়ে কক্সবাজার আইনজীবি সমিতির সভাপতি জিপি মোহাম্মদ ইসহাক জানান, ভ্রাম্যমান দোকান উচ্ছেদের মধ্য দিয়ে আদালতে প্রাঙ্গণে অপরাধীদের আনাগোনা কমেছে। তবে প্রশাসনকে বারবার এমন অভিযান পরিচালনা করতে হবে যাতে আদালতের নিরাপত্তা নিশ্চিত থাকে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।