১৭ মে, ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ | ৮ জিলকদ, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সবকিছু কঠোর থাকবে, অনিয়ম হলেই ৯৯৯ অভিযোগ করা যাবে   ●  উখিয়া -টেকনাফে শাসরুদ্ধকর অভিযানঃ  জি থ্রি রাইফেল, শুটারগান ও গুলিসহ গ্রেপ্তার ৫   ●  রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে  তুলে নিয়ে   গুলি করে হত্যা   ●  যুগান্তর কক্সবাজার প্রতিনিধি জসিমের পিতৃবিয়োগ   ●  জোয়ারিয়ানালায় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত রামু কলেজের অফিস সহায়ক   ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু   ●  রামুতে ওসির আশকারায় এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে ‘সিভিল টিম’   ●  ড. সজীবের সমর্থনে বারবাকিয়ায় পথসভা   ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা

কত টাকার সম্পত্তির মালিক সানি লিওন

শনিবারই ৩৬-এ পা দিলেন সানি লিওন। পর্ন স্টার থেকে বলিউডের অভিনেত্রী হয়ে ওঠার রাস্তাটা অবশ্য সানির কাছে খুব সহজ ছিল না। আর স্বপ্নপূরণের সঙ্গে সঙ্গেই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক হয়ে উঠেছেন সানি। যার আসল নাম কর্ণজিৎ কউর ভোরা। এক্ষেত্রে সানিকে যোগ্য সঙ্গ দিয়েছেন তার স্বামী ড্যানিয়েল ওয়েবার।

 

নেটওয়ার্দিআর ডট কম নামে একটি ওয়েবসাইটের দাবি অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের মালিক সানি লিওন। ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য ৮৩ কোটি টাকারও বেশি।

বলিউডেও নিজের পায়ের তলার মাটি যথেষ্ট মজবুত করে ফেলেছেন সানি। প্রথম দিকে তার সঙ্গে কাজ করা নিয়ে অনেক অভিনেতারই ছুৎমার্গ ছিল বলে শোনা যায়। সেই কঠিন সময়কে পেছনে ফেলে বলিউডে শাহরুখ খানের ‘রইস’-এর মতো ছবিতেও দেখা গিয়েছে সানিকে। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুযায়ী, বলিউডে ছবি পিছু পারিশ্রমিক হিসেবে সাড়ে চার কোটি টাকা নেন সানি।

বিপুল সম্পত্তির সঙ্গে সঙ্গে একটি দেড় কোটি টাকা দামের মাসেরাটি গাড়ির মালিকও তিনি। এছাড়াও তার একটি বিএমডব্লিউ গাড়িও রয়েছে।

২০০৯ সালে স্বামী ড্যানিয়েলের সঙ্গে ‘সানলাস্ট পিকচার্স’ নামে একটি প্রোডাকশন এবং বিনোদন সংস্থা খোলেন সানি। এই সংস্থার সৌজন্যে সানির আয় কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পর্ন সিনেমায় কাজ করা ছেড়ে দিলেও বিভিন্ন পর্ন ওয়েবসাইট থেকে এই অভিনেত্রীর আয়ের একটি বড় অংশ আসে। এছাড়া হিন্দি ছবি তো রয়েছেই। তাছাড়া মডেলিং, ব্র্যান্ড এনডোর্সমেন্ট, স্টেজ শো, রিয়েলিটি শো-তে অংশগ্রহণ করেও বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করছেন সানি লিওন।

যদিও কানাডায় জন্মানো সানির ক্যারিয়ারের শুরুটা যথেষ্টই কঠিন ছিল। এক সময়ে জার্মান বেকারি এবং একটি ট্যাক্স ফার্মেও কাজ করেছেন তিনি। ২০০৩ সালে এক বন্ধুর মাধ্যমে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য বিখ্যাত একটি ম্যাগাজিনের এক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে আলাপ হয় সানির। এর পরে আর তাকে পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।