১৩ মে, ২০২৪ | ৩০ বৈশাখ, ১৪৩১ | ৪ জিলকদ, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  জোয়ারিয়ানালায় কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় আহত রামু কলেজের অফিস সহায়ক   ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু   ●  রামুতে ওসির আশকারায় এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে ‘সিভিল টিম’   ●  ড. সজীবের সমর্থনে বারবাকিয়ায় পথসভা   ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা   ●  বাহারছরা পুলিশের অভিযানে হত্যা চেষ্টা মামলার তিন আসামি গ্রেফতার   ●  নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কচ্ছপিয়ার নোমান চেয়ারম্যানের হুমকি   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের

জালালাবাদে ফসলী জমি ফেটে চৌচির, বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা

shomoy

কক্সবাজার সদর উপজেলার জালালাবাদে অশ্রুসিক্ত নয়নে মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনায় শত শত কৃষককুল সহ এলাকাবাসী। জানা যায়, ২২ মার্চ থেকে ৩দিন ব্যাপী ফসলী জমিতে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় জালালাবাদ ইউনিয়নের মোহনবিলা গ্রামে। তার পাশাপাশি (দমকা বিলের ফসলী মাঠে) কৃষকসহ এলাকাবাসী ২ রাকাত নফল নামাজ, কোরান তেলাওয়াত ও আল্লাহ তাআলার কাছে অশ্রুসিক্ত নয়নে বৃষ্টির জন্য বিশেষ মুনাজাত করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন- জালালাবাদ পালাকাটা গোলজার বেগম দাখিল মাদ্রাসার প্রবীণ শিক্ষক মৌলানা নুরুচ্ছফা, মৌলানা মোহাম্মদ হোছাইন, মৌং নুরুল ইসলাম ও সচেতন যুবক বেদারুল ইসলামসহ এলাকার সর্বপেশার বিপুল সংখ্যক লোকজন। এদিকে বৃহত্তর ঈদগাঁওতে হাজার হাজার একর ফসলী জমি বিগত তিন সপ্তাহ যাবত ফেটে চৌচির হয়ে পানির অভাবে হাহাকার অবস্থায় পড়ে রয়েছে। যার ফলে এলাকার লোকজন বৃষ্টির আশায় প্রার্থনা করছেন বলে জানা যায়। উল্লেখ্য যে, বৃহত্তর ঈদগাঁও তথা ছয় ইউনিয়নে খাল-বিল, নদী-নালা শুকিয়ে চৌচির হয়ে পড়ার কারনে মারাত্মক সংকটে পড়েছে ঈদগাঁও’র অধিকাংশ কৃষক সমাজ। স্বচ্ছল কৃষক পরিবারগুলো নলকূপ দিয়ে সেচ সংকট নিবারণ করতে সক্ষম হলেও অস্বচ্ছল কৃষক পরিবারগুলো যেন মাথায় হাত দেওয়ার উপক্রম শুরু হয়েছে। এদিকে প্রান্তিক বুরো চাষীরা পড়েছে মহা সংকটে। তারা যেন অর্থের দিকে চেয়ে না থেকে যে কোন মূল্যে তাদের কষ্টার্জিত চাষাবাদ টিকিয়ে রাখার লক্ষ্যে মহা তোড়জোড় শুরু করতে দেখা যায়। সব কথার এক কথা হচ্ছে ফসল বাঁচানো। অন্যদিকে শুষ্ক মৌসুমে বৃহত্তর এলাকায় খাল-বিল, নদীতে পানিশূন্য হয়ে পড়েছে। নাব্যতা হারিয়ে প্রবাহিত খাল-বিলে শুকিয়ে গেছে পানি। তার সাথে দেখা যাচ্ছে ঈদগাঁও নদীতে নলকূপ বসিয়ে নদীর পার্শ্ববর্তী ফসলী জমি ফেটে চৌচির হওয়া জমিগুলোতে পানি দিচ্ছে কৃষক সমাজ। ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।