২৯ মার্চ, ২০২৪ | ১৫ চৈত্র, ১৪৩০ | ১৮ রমজান, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  উখিয়ায় পাহাড় চাপা পড়ে রোহিঙ্গা শ্রমিকের মৃত্যু   ●  স্বদেশ ফিরতে ক্যাম্পে রোহিঙ্গাদের সমাবেশ   ●  মহাসড়কে ফুটপাত দখলমুক্ত করার উদ্যোগ রামু ক্রসিং হাইওয়ে থানার   ●  কক্সবাজারে হাফেজ মুশফিকুর রহমানকে সংবর্ধনা দিল ছাত্রলীগ   ●  রামুতে এক ঘন্টার ব্যবধানে স্কুল ছাত্রসহ হতাহত চার   ●  সুগন্ধা পয়েন্টের লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা   ●  সাংবাদিক রাশেদুল মজিদের উপর পুলিশের হামলা, এক সদস্যের তদন্ত কমিটি   ●  কক্সবাজারে ট্রাফিক পুলিশের ‘আসকারায়’ যত্রতত্র পার্কিং, কোটি টাকার বাণিজ্য   ●  কক্সবাজারে ট্রাফিক পুলিশের অনিয়ম-দূর্নীতি ও প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি   ●  ড্রাইভিং পেশায় মহিলাদের সুযোগ দিলেন সেভ দ্য চিলড্রেন ও সিএনআরএস

এনজিও কর্মী জলিল চরিত্রে ইরফান সাজ্জাদ

বিনোদন ডেস্কঃ “জলিলের আদমশুমারি”। একটি টেলিফিল্মের নাম। জনপ্রিয় অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ অভিনিত একটি টেলিফিল্ম। তার সাথে অভিনয় করেছেন সাড়ে চার ফুটের হুমায়ুন সাধু। ঢাকার অদূরে পুবাইলের বিভিন্ন স্থানে আজ টেলিফিল্মটির শুটিং কাজ শুরু হয়েছে।

“জলিলের আদমশুমারি” টেলিফিল্মে জলিল চরিত্রে অভিনয় করছেন ইরফান সাজ্জাদ। বাবুল চরিত্রে রয়েছেন হুমায়ুন সাধু। এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন—প্রিয়া আমান, পায়েল, মাসুদ রানা মিঠু, কাজী উজ্জ্বল, শরিফুল প্রমুখ।

পরিচালক হিমু আকরাম বলেন, ‘এক কথায় আমাদের ফেলে আসা জীবনের গল্প এটি। ছোটবেলায় বাড়িতে বাড়িতে মানুষ গণনা করতে আসত এনজিওর লোকেরা। সেই গল্পের প্লট নিয়েই জলিলের আদমশুমারি নির্মাণ করছি। তবে গল্পের শেষে অন্যরকম কিছু হবে, যা নাটকীয়তায় ভরা।’

চরিত্র প্রসঙ্গে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘এখানে আমি জলিল চরিত্রে অভিনয় করছি। বিদেশি এনজিও থেকে আসি। আমার সহকারী হুমায়ূন সাধু। গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আদমশুমারির কাজ করা, চেয়ারম্যানের মেয়ের সঙ্গে প্রেম, সহকারী বাবুলের সঙ্গে ঝগড়া—সব মিলিয়ে চরিত্রটি বেশ মজার। যদিও এই টেলিফিল্মের শেষ দিকে দর্শকরা অন্য একটি গল্প পাবেন, যেটা কখনো ভাবেননি।’

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ে ‘জলিলের আদমশুমারি’ প্রচার হবে বলেও জানান পরিচালক হিমু আকরাম।

টেলিফিল্মের সংক্ষিপ্ত কাহিনী ও পরিচিতিঃ হনুলুলু থেকে আসা এনজিও কর্মী জলিল। বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষদের নাম লেখে নেন তিনি। কার কতজন সন্তান, বুড়ো-বুড়ি আছে কি না, বয়স কত, আরো কত কি! জলিলের সঙ্গে সহকারী হিসেবে আছে বাবুল। সাড়ে চার ফুট উচ্চতার বাবুল সবসময় কোট-টাই পরে থাকে। মাঝে মাঝে ইংরেজিতেও দু’চার লাইন কথা বলার চেষ্টা করে। জলিল-বাবুলের থাকার জায়গা হয় গ্রামের চেয়ারম্যানের বাড়িতে। এই চিত্রকল্পের মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবে ভেসে ওঠে গ্রাম বাংলার আদমশুমারির কথা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।