২৫ এপ্রিল, ২০২৪ | ১২ বৈশাখ, ১৪৩১ | ১৫ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনা রোধ, শৃংখলা জোরদারের  লক্ষ্যে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা   ●  রামুতে নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন  সুবিধা পেয়েছে ৫০ হাজার মানুষ     ●  কক্সবাজারে ছাত্রলীগের ৫ লক্ষ গাছ লাগনোর উদ্যোগ   ●  মহেশখালীতে সাংসদের বিরুদ্ধে নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের অভিযোগ    ●  জেএস‌আরের বিরুদ্ধে উঠা সকল অভিযোগ কে অপপ্রচার বলে দাবি সভাপতি জসিমের   ●  ‘দশ হাজার ইয়াবা গায়েব, আটক  সিএনজি জিডিমূলে জব্দ   ●  বাংলাদেশ ফরেস্ট রেঞ্জার’স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা   ●  কক্সবাজার পৌরসভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তারিকুলের বরণ ও উপ-সহকারি প্রকৌশলী মনতোষের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত   ●  জলকেলি উৎসবের বিভিন্ন প্যান্ডেল পরিদর্শনে মেয়র মাহাবুব   ●  উখিয়া সার্কেল অফিস পরিদর্শন করলেন ডিআইজি নুরেআলম মিনা

আজ মধ্যরাত থেকে বন্ধ হচ্ছে ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৭টি মোবাইল সিম

বৃহস্পতিবার মধ্যরাত (জিরো আওয়ার) থেকে বন্ধ হচ্ছে ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৭টি মোবাইল সিম। নির্ধারিত সংখ্যকের বেশি যেসব মোবাইল সিম ব্যক্তির নামে নিবন্ধন হয়েছে সেগুলো বন্ধ করে দিতে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি দেশের সব মোবাইল অপারেটরকে এ নির্দেশনা দিয়েছে।

বিটিআরসির নির্দেশনা ছিল, একই জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) ১৫টির বেশি নিবন্ধিত সিম রাখা যাবে না। কিন্তু বিটিআরসি দেখেছে একটি জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে নিবন্ধন হওয়ার সিমের সংখ্যা ২০ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এজন্য অতিরিক্ত সিম কমিয়ে ফেলতে বিটিআরসি তৈরি করেছে ‘সেন্ট্রাল বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম’।

এ ব্যাপারে বিটিআরসির চেয়ারম্যান মো. জহুরুল হক বলেন, ‘নিরাপদে মোবাইল সিম ব্যবহারে এ প্রচেষ্টা আরও গ্রাহকবান্ধব হবে এবং এ খাত অধিকতর সুশৃঙ্খল হবে। আশা করছি, এর ফলে জনসাধারণ নির্বিঘ্নে উন্নত টেলিযোগাযোগ সেবা গ্রহণ করতে পারবে।’

বিটিআরসি সূত্রে জানা যায়, আজ রাতের (রাত ১২টা) জিরো আওয়ার থেকে সিমগুলো বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু হবে। সব সিম বন্ধ হতে ৭-৮ ঘণ্টা সময় লেগে যেতে পারে।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ১২ জুন সরকার একজন গ্রাহকের বিপরীতে ২০টি সিম নির্ধারণ করে দেয়। পরে এই সংখ্যা কমিয়ে ৫টি করা হলেও সেই সিদ্ধান্তও পরিবর্তন হয়। সর্বশেষ ২০১৭ সালে একটি জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ১৫টি সিম নিবন্ধনের জন্য নির্ধারণ করা হয়।

জানা গেছে, ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৯৪৭টি সিমের মধ্যে গ্রামীণফোনের সিম সংখ্যা চার লাখ ৬১ হাজার ২৬১, বাংলালিংকের চার লাখ ৫৫ হাজার ৮৩১, রবির চার লাখ ১৯ হাজার ২০২, টেলিটকের চার লাখ ৮৭ হাজার ৮৯২ ও এয়ারটেলের রয়েছে দুই লাখ ২৫ হাজার ৭৬১টি সিম।

বিটিআরসির তথ্যমতে, অন্তত এক লাখ জাতীয় পরিচয়পত্রের ক্ষেত্রে সরকার নির্ধারিত নির্দেশনা মানা হয়নি। এই সংখ্যক জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে ১৫টির বেশি সিম নিবন্ধন করা হয়েছে।

এদিকে মোবাইলফোন অপারেটরগুলোর সংগঠন অ্যামটব সিম বন্ধ করতে সরকারের কাছে আরও সময় চেয়ে আবেদন করেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।