২০ অক্টোবর, ২০২৫ | ৪ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৭ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

২১ দিন বন্ধের পর মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এল পন্যবাহি চারটি ট্রলার

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সংঘর্ষের কারণে ২১ দিন বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত বাণিজ্যে চালু হয়েছে। মঙ্গলবার  সকালে আদা, মাছ নারিকেল ও সুপারী ভর্তি চারটি ট্রলার টেকনাফ স্থলবন্দরে পৌঁছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে টেকনাফ স্থলবন্দরের আমদানিকারক ওমর ফারুক জানান, দীর্ঘ ২১ দিন বন্ধ থাকার পর ২৫২ টন সুপারী, ৩০ টন আদা, ৫৫ টন নারকেল ও ১০০ টন মাছ মিয়ানমার থেকে চারটি ট্রলারে করে টেকনাফ স্থলবন্দর জেটিতে এসে পৌঁছায়।

তিনি আরও জানান, মিয়ানমারে কিনে রাখা শত শত টন আদা, নারকেল,মাছ, সুপারী আকিয়াব বন্দরে রয়েছে। এগুলো আনা যাচ্ছিল না। ফলে অনেক ব্যবসায়ীর আদা পচেঁ গেছে। এতে ব্যবসায়ীদের লোকসান গুনতে হচ্ছে।

টেকনাফ স্থলবন্দরের ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট ব্যবস্থাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন চৌধুরী জানান, দীর্ঘ ২১ দিন পর মিয়ানমারের আকিয়াব বন্দর থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে একটি পণ্যবোঝাই ট্রলার এসেছে। ট্রলারে আদা, মাছ, নারকেল ও সুপারী রয়েছে। ব্যবসায়ীরা আইজিএম জমা দিয়েছে, রাজস্ব প্রদান করে আমদানীকৃত পণ্য খালাস ও সরবরাহ করা হবে।

টেকনাফ স্থলবন্দরের শুল্ক কর্মকর্তা এ এস এম মোশাররফ হোসেন জানান, মিয়ানমারে সমস্যার কারণে অনেক দিন বন্ধের পর চারটি বোঝাই একটি ট্রলার এসেছে। এসব পন্য আমদানি করেছেন ওমর ফারুক নামক এক ব্যবসায়ী। এসব পণ্য রাজস্ব প্রদান করে খালাস ও সরবরাহের প্রক্রিয়া চলছে।

প্রসঙ্গত, গত ১৪ নভেম্বর থেকে মিয়ানমারের রাখাইনের মংডু শহর থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে কোনো পণ্য আসছে না। একইভাবে টেকনাফ থেকে পণ্য মিয়ানমারে যায়নি। গত ২০ দিনে প্রায় ৬০ কোটি টাকা রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে সরকার।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।