১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ২৭ ভাদ্র, ১৪৩২ | ১৮ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

হ্নীলায় জমির দখল নিয়ে দোকান ভাংচুর!

হুমায়ূন রশিদ,(টেকনাফ): হ্নীলায় ভোগ-দখলীয় জমির দখল নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে উত্তেজনার জেরধরে বিচারাধীন থাকার পরও গভীর রাতে দোকান-পাট ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে।
জানা যায়,২৪ নভেম্বর ভোররাতে উপজেলার হ্নীলা আলী আকবর পাড়ার মৃত আব্দুল জাব্বারের পুত্র মাষ্টার কলিমুল্লাহর মালিকানাধীন ভোগ-দখলীয় মৌলভী বাজারের ১৯৭৮সালে আমির আলী গং হতে দখলসুত্রে ক্রয়কৃত বিএস দাগ ৩০১,আরএস-৮২মূলে ক্রয় করে দোকান-পাঠ নির্মাণ করে ভোগ-দখল করে আসছে। গত ১২ নভেম্বর বিকালে উক্ত মার্কেটে পূর্ণ নির্মাণের জন্য ইট,সিমেন্টসহ মালামাল আনলে মৌলভী বাজার এলাকার মৃত সিদ্দিকের পুত্র শামশুল আলম, সোনা মিয়া, মুফিজুর রহমানের পুত্র ফারুক আহমদ ও খুরশিদ আলম চাঁদা দাবী আদায় করে। এই ব্যপারে গত ১৩নভেম্বর মাষ্টার কলিমুল্লাহ বাদী হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদে উপরোক্তদের আসামী একটি বিচার দায়ের করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ২৪ নভেম্বর দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে শামশুল আলম, সোনা মিয়া, ফারুক আহমদ ও খুরশিদ আলম নেতৃত্বে ১০/১২ জনের স্বশস্ত্র বাহিনী ঐ মার্কেটে হামলা চালিয়ে দোকান ভাংচুর চালিয়ে নির্মাণের জন্য মজুদকৃত প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের সিমেন্ট ও রড লুট করে নিয়ে যায়।
অভিযুক্ত সোনা মিয়া বলেন,আমাদের স্বত্বদখলীয় বিএস খতিয়ান নং ১৫১০,দাগ নং-৬০এর আন্দরে ২০ শতক জমির কিছু অংশে মাষ্টার কলিমুল্লাহ পক্ষ দোকান নির্মাণ করলে থানায় অভিযোগ করি। বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য ইউনিয়ন পরিষদে দেওয়া হয়। আমরা দোকান-ভাংচুরের ঘটনায় জড়িত নই।
এই ব্যপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদুল আলম হামলা,ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাত ৩টারদিকে ঘটনার কথা শুনে পুলিশসহ ঘটনাস্থাল পরিদর্শন করি। এই ঘটনা জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন ভূক্তভোগী পরিবার।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।