৯ মে, ২০২৪ | ২৬ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৯ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  রামুর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে পুলিশের সহযোগিতায়  আসছে চোরাই গরু   ●  রামুতে ওসির আশকারায় এসআই আল আমিনের নেতৃত্বে ‘সিভিল টিম’   ●  ড. সজীবের সমর্থনে বারবাকিয়ায় পথসভা   ●  কক্সবাজারে শ্রেষ্ঠ ট্রাফিক সার্জেন্ট রোবায়েত    ●  উখিয়ায় রোহিঙ্গা যুবককে গলা কেটে হত্যা   ●  বাহারছরা পুলিশের অভিযানে হত্যা চেষ্টা মামলার তিন আসামি গ্রেফতার   ●  নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কচ্ছপিয়ার নোমান চেয়ারম্যানের হুমকি   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের   ●  আদালতে তিন মামলারই জবানবন্দি দিলেন অস্ত্র সহ গ্রেফতার সিরাজ

সুগন্ধা পয়েন্টের লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক:

কক্সবাজার সুগন্ধা পয়েন্টের আলোচিত-সমালোচিত লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের হয়েছে। ঝিলংজা ১নং ওয়ার্ড বড়ছড়াস্থ শুকনাছড়ি এলাকার মৃত কবীর হোছাইনের ছেলে সুগন্ধা পয়েন্টের ঝিনুক ব্যবসায়ী নুরুল আলম বাদি হয়ে গত বুধবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় এজাহার নামীয় আসামী করা হয়েছে ৫ জনকে।

তারা হলেন- কক্সবাজার পৌরসভার ১১নং ওয়ার্ড দক্ষিণ বাহারছড়া এলাকার ছৈয়দ নুরের ছেলে লাল মিয়া, লাল মিয়ার ছেলে রাসেল ওরফে ফরহাদ, হাসান মো. বকুল, আজাদ হোসেন ও দক্ষিণ কলাতলী এলাকার জয়নাল আবেদীনের ছেলে মো. বেলাল।

মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার সদর মডেল থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) কাইছার হামিদ বলেন- লাল মিয়াসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ধারায় মামলা হয়েছে। এর আগে ভুক্তভোগিরা সদর থানায় এজাহার দায়ের করেন। এজাহারের পর পুলিশ বিষয়টি তদন্ত শুরু করে। তদন্তের সত্যতা পাওয়ায় মামলটি আমলে নেওয়া হয়।

এরআগে গত সোমবার রাতে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেন ভুক্তভোগি হকার নুরুল আলম।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে- তারা সুগন্ধা বীচ পয়েন্টের জেলা প্রশাসনের অনুমোদিত ঝিনুক হকার ব্যবসায়ী। তার অনুমোদনের কার্ড নিয়ে ঝিনুক হকারের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। কিন্তু লাল মিয়া সৈকতের বালিয়াড়ির জায়গাটি নিজ নামে বন্দোবস্তকৃত ও হাইকোর্টের ডিগ্রিপ্রাপ্ত জায়গা দাবী করে বিভিন্ন সময় উচ্ছেদের হুমকি দিয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে অবৈধভাবে চাঁদা দাবী করে আসছে। এক পর্যায়ে তারা কয়েক দফা করে চাঁদাও দেন লাল মিয়াকে। চাঁদা দেওয়ার পর কিছুদিন চুপ থাকে লাল মিয়া। কিছু দিন চুপ থাকার পর ফের চাঁদা দাবী করে। গত কয়েক মাসে তাদের কাছ থেকে প্রায় ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা চাঁদাও নেন লাল মিয়া। এরপর পূনরায় জনপ্রতি ২ লাখ করে আট লাখ টাকা চাঁদাদাবী করে। চাঁদা না দিলে দোকানপাট ভাঙচুরসহ মারধর করার হুমকি দিয়ে যাচ্ছে লাল মিয়া ও তার বাহিনীর লোকজন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।