২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৫ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৭ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

লামার ফাইতংয়ে ৪টি অবৈধ ইটভাটা গুড়িয়ে দিল প্রশাসন, অক্ষত রয়েছে ১৯টি

picsart_1480658648346
লামার ফাইতংয়ে বান্দরবান ইটভাটা অনুসন্ধান কমিটি কর্তৃক অভিযানে ৪টি ব্রিকস এর চিমনি ও স্থাপনা ভেঙ্গে ধ্বংস করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত এই অভিযান পরিচালিত হয়। ফাইতং এলাকার ধ্বংসকৃত ব্রিকস গুলো হল, ইউবিএম-২, এইচবিএম, পিবিএম ও বিবিএম। এসময় অনুসন্ধান কমিটি আরো ৯টি ব্রিকস এর স্থাপনা, অবস্থান ও নানান তথ্য নিয়ে আসেন। বিশেষ করে ফাইতং এলাকায় মোট ২৩ টি ব্রিকফিন্ডের মধ্যে মাত্র ৪টি ব্রিকফিন্ডে অভিযান চালানো হলেও অক্ষত রয়ে গেছে আরো ১৯টি অবৈধ ব্রিকফিল্ড।
বান্দরবান ইটভাটা অনুসন্ধান কমিটি কর্তৃক অনুসন্ধানী অভিযানে নেতৃত্ব দেন কমিটির আহবায়ক ও বান্দরবান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন (সার্বিক) দিদারে আলম মো. মাকসুদ চৌধুরী। এসময় আরো ছিলেন, ইটভাটা অনুসন্ধান কমিটির সদস্য ও লামা উপজেলা নির্বাহী অফিসার খিন ওয়ান নু, লামা থানা অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নুরে আলম, লামা সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা শেখ শহীদুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তর ও স্বাস্থ্য বিভাগের প্রতিনিধি সহ প্রমূখ।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসন (সার্বিক) দিদারে আলম মো. মাকসুদ চৌধুরী বলেন, বান্দরবান জেলা প্রশাসকের নির্দেশক্রমে ইটভাটা অনুসন্ধান কমিটি লামার ফাইতং এলাকায় এই অনুসন্ধানী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে ৪টি ব্রিকস-এর চিমনি ও কাচাঁ ইট ভেঙ্গে ধ্বংস করা হয় এবং ৯টি ব্রিকসের যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। অভিযান চলমান থাকবে।
উল্লেখ্য, লামা উপজেলা ফাইতং এলাকায় ৫কিলোমিটারের মধ্যে নতুন পুরাতন মিলে ২৩টি ব্রিকফিল্ড রয়েছে। এছাড়া ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নে ৩টি, সরই ১টি, লামা পৌরসভায় ১টি ও গজালিয়ায় ১টি ব্রিকফিল্ড রয়েছে।
সচেতন এলাকাবাসী বলেন, কক্সবাজারের চকরিয়া লাগোয়া বান্দরবানের লামা উপজেলার ফাইতংয়ে রাতারাতি গড়ে উঠা এসব পাহাড় ও বনখেকো অবৈধ ব্রিকফিল্ড গুলো এলাকার পরিবেশ নষ্ট করে যাচ্ছে। পরিবেশ বিধংসী এসব অবৈধ ব্রিকফিল্ড বন্ধ করার জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রী ও পরিবেশ ও বন মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।