২৭ আগস্ট, ২০২৫ | ১২ ভাদ্র, ১৪৩২ | ৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেলেন ট্রাম্পের শ্বশুর-শাশুড়ি

অনলাইন ডেস্কঃ যুক্তরাষ্ট্রে নাগরিকত্ব পেয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শ্বশুর-শাশুড়ি ভিক্টোর ও আমালিজা নাভস। তারা দুজনই স্লোভেনিয়ার নাগরিক ছিলেন।

গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন নাগরিক হিসেবে শপথ নেন মার্কিন ফার্স্ট লেডির বাবা-মা।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মেলানিয়া ট্রাম্পের মনোনীত গ্রিন কার্ডের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছিলেন তারা বাবা-মা।

প্রেসিডেন্টের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প ২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পান। এর আগে ২০০১ সালে মডেল হিসেবে ‘বিশেষ দক্ষতা’ সম্পন্ন আইনস্টাইন ভিসায় যু্ক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করেছিলেন তিনি। মার্কিন অভিবাসন আইন অনুসারে মেলানিয়ার বাবা-মার অন্তত পাঁচবছর গ্রিন কার্ড ব্যবহারের পর নাগরিকত্বের আবেদন করার কথা ছিলো।

স্লোভেনিয়ার সেভনিকা শহরে গাড়ি বিক্রেতা ছিলেন ভিক্টোর নাভস। তার স্ত্রী আমালিজা কাজ করতেন একটি টেক্সটাইল কারখানায়। মার্কিন নাগরিকত্ব ও অভিবাসন সেবার ওয়েবসাইট এর মতে, নিউ ইয়র্কে সাধারণ আবেদন গ্রহন হতে ১১ থেকে ২১ মাস সময় লাগে। মেলানিয়ার আইনজীবী মাইকেল ওয়াইল্ডস বলেন, তারা পাঁচ বছরের শর্ত পূরণ করেছে। তবে এর বেশি কোনো তথ্য জানানি তিনি।

এদিকে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বরাবরই পরিবারভিত্তিক অভিবাসনের বিরোধিতা করে আসছেন। তিনি পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে অভিবাসন দেওয়ার চেয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে নাগরিকত্ব দেওয়াকে সমর্থন করেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।