৪ মে, ২০২৫ | ২১ বৈশাখ, ১৪৩২ | ৫ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১

মোস্তাক আহমদ চৌধুরীকে সালাহ উদ্দিন মাহমুদের অভিনন্দন


কক্সবাজার জেলা পরিষদের প্রথম চেয়ারম্যান, বীরমুক্তিযোদ্ধ, বিএলএফ কমন্ডার, প্রাক্তন সংসদ সদস্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এ এইচ সালাহ উদ্দিন মাহমুদ কক্সবাজার জেলা পরিষদ নির্বাচনে কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগ নেতা, প্রাক্তন সংসদ সদস্য ও সদ্য বিদায়ী জেলা পরিষদ প্রশাসক মোস্তাক আহমদ চৌধুরী জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় অভিনন্দন জানিয়েছেন। একই সাথে তিনি কক্সবাজার জেলা প্রশাসন ও নির্বাচনে জড়িতদেরকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
সংবাদপত্রে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে এ এইচ সালাহ উদ্দিন মাহমুদ জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী প্রার্থী মোস্তাক আহমদ চৌধুরীকে অভিনন্দন জানান। বিবৃতিতে তিনি কক্সবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে ভোটারেরা জনাব মোস্তাক আহমদ চৌধুরীকে বেছে নেওয়ায় ভোটারদেরকেও ধন্যবাদ জানান। বিবৃতিতে তিনি বলেন, মোস্তাক আহমদ চৌধুরীর নেতৃত্বে জেলা পরিষদের বিভিন্ন চলমান উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হবে। সাথে সাথে জেলাবাসীর সামাজিক, সাংস্কৃতিক উন্নয়নে আরো ব্যাপক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
বিবৃতিতে তিনি অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ভাবে নির্বাচন সমাপ্ত করায় কক্সবাজার জেলা প্রশাসনকেও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। একই সাথে আইন-শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনি, নির্বাচনে জড়িত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণকেও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়ায় ধন্যবাদ জানান।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে জেতানোর জন্য জেলার চারজন সংসদ সদস্য ভোটাদেরকে চাপপ্রয়োগ করে, আর্থিক সুবিধা প্রদানসহ নগদ টাকার বিনিময়ে ভোটারদেরকে প্রভাবিত না করলে ভোটের ফলাফল অন্যরকম হতো। কিন্তু ভোটারদের উপর সংসদ সদস্যগণের অবৈধ চাপ প্রয়োগ এবং কালো টাকা ভোটের ফলাফলকে মারাতœক ভাবে প্রভাবিত করেছে। এতে করে জাতির জনকের কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুত গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেওয়ার লক্ষ্য উদ্দেশ্যকে বাধাগ্রস্থ করেছে।
কালো টাকা, রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন ও হাইব্রিড নেতারা কিভাবে ভোটের ফলাফলে প্রভাব ফেলেছে তা টেকনাফ উপজেলা পরিষদ ভোট কেন্দ্রের দিকে দেখলেই অনুমান করতে অসুবিধা হয় না। উত্ত কেন্দ্রে ৮১টি ভোটের মধ্যে ৮১টি ভোটই প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকে পড়েছে। ভবিষ্যতে যে কোনো নির্বাচনে এধরণের নেতাদের প্রভাব গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্থ করবে। ফলে এদের ব্যাপারে সচেতন ও সাবধান থাকা অপরিহার্য।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।