১১ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৬ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৯ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

মুজিব চেয়ারম্যানসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

1240140_1384875231746580_36928897_n-240x300

পরিবহন সংস্থা দেশ ট্রাভেল থেকে ৫ লাখ চাঁদা দাবীর অভিযোগে কক্সবাজার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যানসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। দেশ ট্রাভেলের এরিয়া ইনচার্জ আবু বক্কর সিদ্দিক বাদী হয়ে কক্সবাজার জৈষ্ঠ্য বিচারিক হাকিম আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়। মামলার অন্যান্য আসামীর হলো, মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যানের পুত্র হাসান মেহেদী রহমান, জয়নাল আবেদীনের পুত্র গিয়াস উদ্দীন, মৃত মোজ্জাফর আহমদের পুত্র শাকিল ও মোঃ কালুর পুত্র মোশারফ। জ্যৈষ্ঠ বিচারিক হাকিম মোরশেদ মুরাদ মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেয়ার জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিআইবি) নির্দেশ দিয়েছে।
এজাহারে বাদী অভিযোগ করেন, মুজিবুর রহমান চেয়ারম্যানের ইন্ধনে গিয়াস উদ্দীন ও হাসান মেহেদী রহমান দেশ ট্রাভেলের কক্সবাজার পৌর শাখা থেকে ৫ লাখ চাঁদা দাবী করেন। চাঁদা না দিলে দেশ ট্রাভেলের কোন গাড়ি চলতে পারবে না বলে হুমকি দেয়। চাঁদা না দেয়ার ক্ষিপ্ত হয়ে গত ২ জুলাই আসামীরা পরিকল্পিতভাবে দেশ ট্রাভেলের কাউন্টারে হামলা চালায়। এসময় ম্যানেজার সাজ্জাদুল ইসলামকে হত্যার উদ্দেশ্যে কিল, ঘুষি মেরে ক্যাশে থাকা ৫০ হাজার টাকা লুট করে। এসময় লুটকারীকে ধাওয়া করলে আরো লোকজন এসে দেশ ট্রাভেলে ভাংচুর করে এবং কর্মকর্তাদের মারধর করে।
এজাহারে আরো বলা হয়, এই ঘটনায় কক্সবাজার সদর মডল থানায় মামলার এজাহার দায়ের করলেও রহস্যজনক কারণে পুলিশ মামলা নেননি। তাই বাধ্য হয়ে আদালতের কাছে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আর্জি করেছেন বাদী।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করেও পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিআইবি) কর্তৃপক্ষের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।