২৬ আগস্ট, ২০২৫ | ১১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

মালয়েশিয়ায় বৈধ হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন প্রবাসী শ্রমিকরা

 

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ বিদেশি অবৈধ শ্রমিকরা নতুন করে নিবন্ধনের সুযোগ পাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন মালয়েশিয়ার অভিবাসন মহাপরিচালক মুস্তাফার আলী।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন মন্ত্রণালয় এক ঘোষণায় জানিয়েছে, আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত এই নিবন্ধনে নতুন শ্রমিকরা প্রাথমিকভাবে এক বছরের জন্য ই-কার্ড (এনফোর্সমেন্ট কার্ড) পাবেন। মালয়েশিয়ার যে কোনও প্রদেশের অভিবাসন কেন্দ্রে এ নিবন্ধন করা যাবে।
প্রবাসী বাংলাদেশি গৌতম রায় বলেন, “মালয়েশিয়ায় আড়াই লক্ষের বেশি অবৈধ বাংলাদেশি আছেন। যাদের পারমিট নেই, এবং যারা রি-হায়ারিং নিবন্ধন করেননি তারা ই-কার্ডের জন্য নিজ নিজ মালিকের মাধ্যমে নিবন্ধন করে নিতে পারবেন।”
ই-কার্ডের মেয়াদ থাকবে ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সাল পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যে গত বছর থেকে শুরু হওয়া রি-হায়ারিং পদ্ধতিতে শ্রমিকরা নির্দিষ্ট মালিকের মাধ্যমে বৈধ ভিসা করতে পারবেন।
মালয়েশিয়ার অভিবাসন মহাপরিচালক দাতুক সারি মুস্তাফার আলী স্থানীয় পত্রিকা ‘সান ডেইলি’কে বলেন, “বিভিন্ন অর্থনৈতিক খাতে শ্রমিক সংকটের কারণে সরকার অবৈধ শ্রমিকের নিবন্ধনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।”
মালয়েশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী আহমেদ জাহিদ হামিদী স্থানীয় ‘দি স্টার অনলাইন’ পত্রিকাকে বলেন, “আমরা এই সুযোগ দিচ্ছি যাতে অবৈধ শ্রমিকরা তাদের কর্মস্থলে ফিরে যান এবং তাদের কাজে কোন বিঘ্ন না ঘটে।”
ই-কার্ড নিবন্ধন হবে বিনামূল্যে। শুধু পাঁচটি সেক্টরের জন্য ই-কার্ডের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এগুলো হলো- প্লানটেশন, এগ্রিকালচার, ইন্ডাস্ট্রিয়াল, কনস্ট্রাকশন ও সার্ভিস সেক্টর।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।