৩০ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১৫ পৌষ, ১৪৩২ | ৯ রজব, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  অসহায় শিশুদের জন্য শীতকালীন বস্ত্র উপহার দিল স্টুডেন্টস’ প্ল্যাটফর্ম   ●  মানবিক কাজে বিশেষ অবদান; হাসিঘর ফাউন্ডেশনকে সম্মাননা প্রদান   ●  দুই দিন ধরে নিখোঁজ প্রবাল নিউজের প্রতিবেদক জুয়েল হাসান, থানায় জিডি   ●  গ্রামে গ্রামে আনন্দের স্রোত   ●  সিবিআইউ’র আইন বিভাগের ১৭তম ব্যাচের বিদায় অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  ক্ষোভ থেকে হত্যার ছক আঁকেন অপরাধী চক্র   ●  রামুর ধোয়াপালংয়ে পোল্ট্রি ব্যবসায়ী অপহরণ : ৩ লাখ টাকা ও মোবাইল লুট   ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন

মালয়েশিয়ায় জেলহত্যা দিবসে আ.লীগের আলোচনা সভা

received_1821269111464655
গভীর শোক ও শ্রদ্ধার মধ্যদিয়ে মালয়েশিয়ায় পালিত হয়েছে জেলহত্যা দিবস। দিবসটি উপলক্ষে শনিবার রাতে বুকিত বিনতাংয়ের হোটেল সলিলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মালয়েশিয়া শাখা ও অঙ্গসংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
সভার শুরুতেই জাতীয় চার নেতার রুহের মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সভায় বক্তারা জেলহত্যা মামলার সাজাপ্রাপ্ত বাকি খুনিদের দেশে ফেরত এনে রায় কার্যকর করার দাবি জানান।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মালয়েশিয়া শাখার প্রস্তাবিত কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক শাহিন সরদার ও সাংগঠনিক সম্পাদক শাখাওয়াত হক জোসেফের যৌথ পরিচালনায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত হোসেন পান্না।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আস্থাভাজন ছিলেন এই চার নেতা। যারা বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে বাংলাদেশকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিয়ে ৭১ এর মহান মুক্তি সংগ্রামে ভূমিকা রেখেছিলেন। বাঙালি জাতি আজ তাদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছে।
বক্তারা আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন আজ আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মালয়েশিয়া শাখার প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রস্তাবিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক অহিদুর রহমান অহিদ।
সমাপণী বক্তব্যে প্রস্তাবিত কমিটির সভাপতি মকবুল হোসেন মুকুল বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর জাতীয় চার নেতাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নির্মমভাবে হত্যা ছিল বাঙালি জাতির জীবনে দ্বিতীয় কলঙ্কজনক অধ্যায়। ষড়যন্ত্রকারীদের উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করা।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন প্রস্তাবিত কমিটির সহসভাপতি কামরুজ্জামান কামাল, রাশেদ বাদল, মাহতাব খন্দকার, মনিরুজ্জামান মনির, শফিকুর রহমান চৌধুরী, হুমায়ূন কবির, আব্দুল করিম, হাজী আব্দুস সাওার, হাজী জাকারিয়া, হাবিবুর রহমান, কাইয়ূম সরকার, মালয়েশিয়া যুবলীগের আহ্বায়ক তাজকির আহমদ, প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান, শাখাওয়াত হক জোসেফ, সাইফুল ইসলাম সিরাজ, রুহুল আমিন, আব্দুল বাতেন, ফারজানা সুলতানা, শাহ আলম শাখা আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী আব্দুল মতিন, সুবাংজায়া আওয়ামী লীগের সভাপতি ওমর আলী ভূইয়া, পটোয়াখালী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাছুম বেপারি, মালয়েশিয়া যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হানিফ, মানসুর আল বাশার সোহেল, মালয়েশিয়া শ্রমিক লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম বাবুল, সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল হোসেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোনায়েম খান, সহ-সভাপতি এসকে মুকুল, সেচ্ছা-সেবক লীগ নেতা সাদ্দাম হোসেন, মালয়েশিয়া ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়াসিম ওয়াজেদ, রাসেল শিকদার, কুয়ালালামপুর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন মাছুম প্রমুখ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।