৪ নভেম্বর, ২০২৫ | ১৯ কার্তিক, ১৪৩২ | ১২ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান


বিশেষ প্রতিবেদক:
অবশেষে নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার কারখানা বন্ধ করতে মাঠে নেমেছে কক্সবাজারের প্রশাসন। পর্যটকদের সাথে প্রতারণা মূলক বার্মিজ আচারের নামে ভেজাল আচার কারখানায় নিয়মিত অভিযানও চালানো হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার শহরের ১নং ওয়ার্ড ফদনার ডেইল এলাকায় একটি ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পর্যটন সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলাম জয়। অভিযানে আচারে বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে প্যাকেট করে বাজারজাতের জন্য প্রস্তুুত কারক বিপুল পরিমান ভেজাল আচার জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জয় বলেন- এমন নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার তৈরি হয় আমার কোন দিন ধারণাও ছিল না। খুবই খারাপ অবস্থায় বার্মিজ আচারের নামে এসব ভেজাল আচার তৈরি হচ্ছে। আর পর্যটকরা এসব খাচ্ছেন। টয়লেটের পাশেই ঝুঁপড়ি ঘরেই পঁচা বরই দিয়েই আচার তৈরি হচ্ছে। যা দেখলে বমি চলে আসে।

তিনি আরো বলেন- ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযানের সময় কাউকে পাওয়া যায়নি। হয়ত টের পেয়ে সবাই পালিয়ে যায়। কক্সবাজার শহরে আরো বেশি কয়েকটি ভেজাল আচারের কারখানা রয়েছে। সব ভেজাল আচারের কারখানা ধ্বংস করা হবে।

এছাড়া গত শনিবার কলাতলী এলাকায় নুরুল আলমের নামে একব্যক্তির ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান সদর সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিম উদ্দিন। এসময় ২০ বস্তা পঁচা বরই ও ১৫ বস্তা মতো বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে তৈরি করা আচারের প্যাকেট জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।