১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ১ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৩ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান


বিশেষ প্রতিবেদক:
অবশেষে নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার কারখানা বন্ধ করতে মাঠে নেমেছে কক্সবাজারের প্রশাসন। পর্যটকদের সাথে প্রতারণা মূলক বার্মিজ আচারের নামে ভেজাল আচার কারখানায় নিয়মিত অভিযানও চালানো হবে। বৃহস্পতিবার দুপুরে কক্সবাজার শহরের ১নং ওয়ার্ড ফদনার ডেইল এলাকায় একটি ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও পর্যটন সেলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সাইফুল ইসলাম জয়। অভিযানে আচারে বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে প্যাকেট করে বাজারজাতের জন্য প্রস্তুুত কারক বিপুল পরিমান ভেজাল আচার জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম জয় বলেন- এমন নোংরা পরিবেশে ভেজাল আচার তৈরি হয় আমার কোন দিন ধারণাও ছিল না। খুবই খারাপ অবস্থায় বার্মিজ আচারের নামে এসব ভেজাল আচার তৈরি হচ্ছে। আর পর্যটকরা এসব খাচ্ছেন। টয়লেটের পাশেই ঝুঁপড়ি ঘরেই পঁচা বরই দিয়েই আচার তৈরি হচ্ছে। যা দেখলে বমি চলে আসে।

তিনি আরো বলেন- ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযানের সময় কাউকে পাওয়া যায়নি। হয়ত টের পেয়ে সবাই পালিয়ে যায়। কক্সবাজার শহরে আরো বেশি কয়েকটি ভেজাল আচারের কারখানা রয়েছে। সব ভেজাল আচারের কারখানা ধ্বংস করা হবে।

এছাড়া গত শনিবার কলাতলী এলাকায় নুরুল আলমের নামে একব্যক্তির ভেজাল আচারের কারখানায় অভিযান চালান সদর সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজিম উদ্দিন। এসময় ২০ বস্তা পঁচা বরই ও ১৫ বস্তা মতো বার্মিজ ভাষায় লেখা ভুয়া প্যাকেট ও ষ্টিকার দিয়ে তৈরি করা আচারের প্যাকেট জব্দ করেন। পরে এসব পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।