২১ আগস্ট, ২০২৫ | ৬ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২৬ সফর, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

ভূমি অধিগ্রহণ শাখার কর্মচারী এহছান এখন দুধের গাভী

shomoy

নামঃ মোহাম্মদ এহছান, চাকরি করেন সামান্য বেতনে ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় তার চাকরিস্থল কক্সবাজার ডিসি অফিসের ভূমি অধিগ্রহণ শাখায় হলেও তিনি বর্তমানে জেলা প্রশাসক। কারণ তিনি জেলা প্রশাসক এ.ডি.সি (রাজস্ব), এল, ও সার্ভেয়ার কানুনগোর নাম ব্যবহার করে প্রতিটি ফাইল থেকে লক্ষ লক্ষ টাক্ াহাতিয়ে নিচ্ছে। ইতিপূর্বে তার বিরুদ্ধে একাধিক ভূক্তভোগিরা জেলা প্রশাসক সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়ার পরেও পাইনি কোন প্রতিকার। কারণ তার রয়েছে কালো টাকার শক্তি। যদি কালো টাকার শক্তি না থাকে তাহলে এ.ডি.সি বরাবরে একটি মামলা শুনানী অবস্থায় আছে। তাহা কোন শুনানী করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করিতেছে না? এতে প্রতীয়মান হয় যে, বর্তমান জেলা প্রশাসক, এ.ডি.সি (রাজস্ব), এল, ও সার্ভেয়ার কানুনগোসহ সবাই এর সাথে আতাত করেন নিজের ব্যাংক ব্যালেন্স বৃদ্দির কাজ আরম্ভ করেছে।
নতুন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আলী, নতুন এ.ডি.সি আসার পর বিশেষ করে মহেশখালী মাতারবাড়ীর নারী পুরুষ ও ধলঘাটার নারী পুরুল তাহাদের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। কারণ তাহাদের ব্যবহারে সকল লোকজন খুব বেশী খুশি হয়েছিল।
এমনকি অনেক বাড়ীতে খতমে কোরআন পড়িয়ে উনাদের জন্য দোয়া মাহফিল করেছে। কিছুদিন কাজ বন্ধ থাকার পর যখন নতুন করে ভূমি অধিগ্রহণের কাজ আরম্ভ হয় তখন লোকজন এসে ঐ দুধের গাভী এহছান কে দেখতে পায় তখন লোকজন নিরাশ হয়ে গেছে।
ঐ দুধের গাভী এহছানের ঘনিষ্ট (নাম প্রকাশ না করার শর্তে) কয়েকজন লোক এসে বলে ফেলল নতুন জেলা প্রশাসক মো: আলী ও এ.ডি.সি (রাজস্ব) কে সব ধরণের ব্যবস্থা করে ফেলেছি। আর ভয় নাই। তাহার কথাটা যদি সঠিক না হয তাহলে সে কিভাবে ঐ চেয়ারে এখনো বহাল আছে? এবং কেন তদন্ত পূর্বক মামলা শুনানী করে তার বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ এখনো গ্রহণ করছেন না।
এমতাবস্থায় মহেশখালী মাতারবাড়ীর ও ধলঘাটার লোকজন আপনার দিকে তাকিয়ে আছে। আপনি কি? এই দুর্নীতিবাজ কর্মচারীর বিরুদ্ধে কী ধরণের ব্যবস্থা নিচ্ছেন। না কি ঐ দুধের গাভীকে ঐ চেয়ারে বসিয়ে নিজেরা ব্যাংক ব্যালেন্স বৃদ্ধি করবেন। আপনিই ঠিক করুন আপনি কি করবেন। যদি কোন প্রতিকার না হয় তাহলে আপনি দায়ী থাকবেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।