৩০ এপ্রিল, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা   ●  কৃষকদল নেতা পরিচয়ে জমি দখল গুলি বর্ষণ আটক ১   ●  উখিয়া রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনারের ৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল পরিদর্শন   ●  প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে রাজি মিয়ানমার

বিলুপ্তির আশঙ্কামুক্ত স্নো লেপার্ড

বিশ্বের অন্যতম বিলুপ্ত প্রায় প্রাণী স্নো লেপার্ডকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ বিষয়ক সংগঠন আইইউসিএন জানাচ্ছে এ তথ্য।

স্নো লেপার্ড বা তুষার চিতাকে ১৯৭২ সালে এ প্রাণীটিকে বিপন্ন প্রাণীর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বনভূমি উজাড়, জলবায়ু পরিবর্তন ও চোরা শিকারিদের কারণে এ প্রাণী প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যায়। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে স্নো লেপার্ড সংরক্ষণ কার্যক্রম চালানো হয় সংগঠনটির পক্ষ থেকে। পাঁচজন বিশেষজ্ঞ গত তিন বছর জরিপ চালিয়ে নিশ্চিত হন পরিস্থিতি আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে।

আগের জরিপে এদের সংখ্যা আড়াই হাজারে নেমে এসেছিলো। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে স্নো লেপার্ডের সংখ্যা চার হাজারের বেশি।

সাধারণত চীন, ভুটান, ভারত, কাজাকিস্তান, আফগানিস্তান, রাশিয়া ও মঙ্গোলিয়ার বরফাবৃত পাহাড়ি অঞ্চলে বিড়াল পরিবারের এ সদস্যের দেখা মেলে।

এদের আকৃতি বিড়ালের চেয়ে অনেক বড়, কিন্তু বাঘের মতো গর্জন করতে পারে না। শরীরের তুলনায় লেজ অনেক বড় ও লোমশ। শীতের মধ্যে শরীরে এ লেজ জড়িয়ে নিজেকে উষ্ণ রাখে তারা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।