১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ২ পৌষ, ১৪৩২ | ২৫ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের

বিজয়ের এই দিনে একজন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উদারতা

কাজী এম আবদুল্লাহ আল মামুন,(রামু): চলছে এখন বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাস পাক বাহিনীর সাথে যুদ্ধ করে ও ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে এই মাসে বিজয় ছিনিয়ে আনা হয়েছিল।

আর একারনে প্রতিবছর ১৬ ডিসেম্বর আমরা
জাতীয় বিজয় দিবস হিসেবে বিভিন্ন কর্মসুচীর মধ্যে দিয়ে উদযাপন করি। আর এই ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে রামু উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শাহাজান আলী গ্রহন করলেন এক ব্যতিক্রম ধর্মী মহতী উদ্যেগ।
এমনিতেই শীত মৌসুম সে বিবেচনায় তিনি শতাধিক পথ শিশু,অসহায়, দুঃস্হ শীতার্তদের মাঝে কম্বল তোলে দিয়ে তাদের মুখে হাসি ফোটালেন। বিজয় দিবসে শীতার্তদের কাছে পাওয়ার মন মানসিকতায় তাঁর এই মহতি উদ্যেগ দৃষ্টান্ত হয়ে থাকলো। সেই মহতী উদ্যেগকে অনুস্বরন করে আর্ত মানবতার কল্যানে যদি সমাজের বিত্তবানরা অসহায়দের পার্শে দাড়াই হয়তো এই কনকনে শীতে স্বাধীন আমার এই বাংলাদেশে আর কেউ কষ্ট পাবেনা।

১৫ ডিসেম্বর শুক্রবার রাতে রামু উপজেলা পরিষদ চত্বরে শীতার্দের মাঝে এসব কম্বল বিতরন করা হয়।
এসময় তাঁর সাথে ছিলেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মাহবুর রহমান সহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বৃন্দ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।