১৪ অক্টোবর, ২০২৫ | ২৯ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২১ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান

বাংলানিউজের সংবাদকর্মীসহ ৩ জনকে প্রাণ নাশের হুমকি

৪৪৪৪৪৪৪
দেশের জনপ্রিয় অনলাইন সংবাদ মাধ্যম বাংলানিউজের সংবাদকর্মী, নিউজকক্স২৪ডটকমের বার্তা সম্পাদক ও সমুদ্রবার্তার স্টাফ রিপোর্টার অর্পন বড়–য়াকেসহ ৩ সংবাদকর্মীকে বিদেশ থেকে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। রোববার (১২ এপ্রিল) বিকাল ৪টা ৬মিনিটের দিকে এ হুমকি দেওয়া হয়।

সংবাদকর্মী অর্পন বড়ুয়া জানান, উপজেলার চাকমারকুল ইউনিয়নের মোহাম্মদপুরা এলাকার আব্দুল মোনাফের ছেলে কাতার প্রবাসী মো. ইউনুছ মোবাইল নাম্বার +৩৯১২৬৮১৪৬ থেকে তার সেল ফোনে কল করে তাকে এবং দৈনিক যায়যায়দিন, কক্সবাজার বার্তার রামু প্রতিনিধি গোলাম মওলা ও আমাদের কক্সবাজারের রামু প্রতিনিধি আব্দুল মালেক সিকদারকে প্রাণ নাশের হুমকি দেন।

এদিকে, শুক্রবার (১০ এপ্রিল) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে উপজেলার চাকমারকুল ইউনিয়নের তসলিমা আকতার (২২) নামে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহত তসলিমা আক্তার ওই কাতার প্রবাসী মো. ইউনুছের স্ত্রী। এ ঘটনায় বস্তুনিষ্টতার সাথে বাংলানিউজ, দৈনিক কক্সবাজার বার্তা, আমাদের কক্সবাজার ও নিউজকক্সসহ স্থানীয় গণমাধ্যমে সংবাদ পরিবেশন করায় তাদেরকে এ হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে সংবাদকর্মী গোলাম মওলা ও আব্দুল মালেক সিকদার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন।

রামু থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) মোহাম্মদ কায়কিসলু জানান, এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ওই সংবাদের কিছু অংশ দেওয়া হলো :
নিহতের বোন শাহিনা আকতার জানান, বিয়ের পর থেকে তসলিমার স্বামী মো. ইউনুছ, শ্বাশুড়ি আয়েশা বেগম, জ্যা ইয়াছমিন আকতার তসলিমাকে অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে আসছিল। বুধবার (৯ এপ্রিল) তসলিমাকে দিনব্যাপী নির্যাতন চালায় শ্বাশুড়ি আয়েশা বেগম ও জ্যা ইয়াছমিন আকতার। তার অভিযোগ তসলিমাকে শ্বাশুড়ি আয়েশা বেগম ও জ্যা ইয়াছমিন আকতার পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছে। এ ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার জন্যই তার গলায় ফাঁস লাগিয়ে নাটক সাজানো হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।