
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের মৌড়াইল গ্রামের বাসিন্দা মাখন মিয়া (৩৮)। তার বাবা মো. মিলন মিয়া। মাখন মিয়া তার কৈশোর বয়সে সমাজের অন্যান্য ছেলের মত হেসে-খেলে ভালোই ছিলেন। পরিবারের আর্থিক অসচ্ছলতার জন্য তিনি তার পড়াশোনার গণ্ডি বেশি দূর এগুতে পারেননি। তখন ছোট-খাটোঁ ব্যবসা বাণিজ্য করে পরিবারকে সাহায্য করতেন।
২০০৩ সালে তিনি বিয়ে করেন, তখন তার ওজন ছিল ৯০/৯৫ কেজি। বিয়ে করার পর তার ঘরে সংসার জীবনে এক ছেলে ও এক কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। ছেলে নিয়াজ মোহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে এবং মেয়ে সাহেরা গফুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ে।
মাখন মিয়া বলেন, আমি আমার জীবন যুদ্ধে এখন অনেকটাই অসহায় হয়ে পড়েছি। ৮-১০ বছরে আমার ওজন বেড়ে দাড়িঁয়েছে ২৫০ কেজির উপরে। এখন যতই দিন যাচ্ছে আমি একেবারে অসুস্থ হয়ে পড়ছি। এতো ওজন নিয়ে আমি আর চলতে পারছিনা। ঢাকায় পিজি ও বারডেম হাসপাতালে ডাক্তার দেখিয়েছি। তারা আমাকে সান্তনা দিয়ে দেন আর বলেছেন, এদেশে এই রোগের কোনো চিকিৎসা নেই। দূরারোগ্য এক রোগ আমার শরীরে বসবাস করছে। দেশে বাহিরে যেতে হবে। আমি এতো টাকা কোথায় থেকে পাব। বউ বাচ্চা নিয়ে আমি সংসারের খরচ চালাতে পারছি না। অনাহার আর অর্থাহারে দিন কাটাচ্ছি। সে জায়গায় দেশের বাইরে গিয়ে চিকিৎসা করব কোথায় থেকে!
তাই সরকার ও বিওবানদের কাছে আমার আকুল আবেদন, আমার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে নতুন করে বাঁচার সপ্ন দেখাবেন। আমার স্ত্রীর ব্যাংক হিসাব হচ্ছে, লুৎফা বেগম, (সঞ্চয়ী- ৯৬৪২৮২০) অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড, কোর্ট রোড শাখা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া। মাখন মিয়ার মোবাইল নম্বর: ০১৭৬০৩১১৯৬১।
২০২১ ফেব্রুয়ারি ০৮ ০৮:৩১:১১
২০২০ জুলাই ২৮ ০৬:০২:৪৫
২০২০ জুন ২৭ ১১:১৮:৫৪
২০২০ জুন ২২ ১২:৫৩:২৯
২০২০ মে ২৯ ০৫:৫৩:৩৫
২০২০ মে ০৯ ০১:০৫:২৩
২০২০ মে ০৭ ০৫:০৩:৩০
২০২০ মে ০৫ ১১:৫৩:৩৯
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।