৪ মে, ২০২৪ | ২১ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৪ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের   ●  আদালতে তিন মামলারই জবানবন্দি দিলেন অস্ত্র সহ গ্রেফতার সিরাজ   ●  টেকনাফে অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার   ●  উপজেলা চেয়ারম্যান শফিউল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে হাইকোর্টে রিট   ●  প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর ৩০ বছরের পথচলা ও সাফল্য উদযাপন   ●  কক্সবাজার পৌরসভায় ৩ টি প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা   ●  কুতুবদিয়ায় সুপারডাইকে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও পারাপারে ফেরী সার্ভিস চালুর দাবী   ●  ‘সবাইকে ভালোর দিকে ছুটতে  হবে, খারাপের দিকে নয়’   ●  বিজয়ী হয়ে অভিভাবকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নজির আহাম্মদ

বনবিভাগের পৃথক অভিযান:৩ শতাধিক পাখি ও ড্রেজার জব্দ

জাহেদ হাসান:

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের উখিয়া রেঞ্জ পৃথক অভিযান চালিয়ে ৩ শতাধিক বক পাখি ও অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে ব্যবহৃত ৩টি ড্রেজার মেশিন জব্দ করা হয়েছে। পরে পাচারের উদ্দেশ্যে মজুকৃত ৩ শতাধিক সাদা বক পাখি উদ্ধার করে প্রাকৃতিক পরিবেশে অবমুক্ত করা হয়েছে।

রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) উখিয়ার রেঞ্জ কর্মকর্তা গাজী শফিউল আলমের নেতৃত্বে পালংখালীর মাসকারিয়া বিল ও মোছারখোলা এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে সার্বিক সহযোগীতায় ছিলেন,থাইংখালী বিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু,ওয়ালাপালং বিট কর্মকর্তা বজলুর রশিদ, দোছড়ি, মোছারখোলা বিট কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট এলাকার হেডম‍্যান, ভিলেজার,সিপিজির সদস‍্যগণ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোঃ গাজী শফিউল আলম বলেন,গোপন সূত্রে জানতে পারি একটি পাখি শিকারী সিন্ডিকেট পাখি শিকার করে পাচার করে আসছিল এবং অন্যদিকে একটি বালুখেকো সিন্ডিকেট অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছিল,এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিমান চালিয়ে ৩ শতাধিক বক পাখি ও ৩টি ড্রেজার জব্দ করা হয়।তবে অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি।জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে অভিযান অব্যাহত থাকবে।এবিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্হা গ্রহণ করা হবে।

কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলম বলেন, কক্সবাজার দক্ষিণ বনবিভাগের আওতাধীন উখিয়াসহ যেসব এলাকায় যারা পশুপাখি শিকার করে ঐসব পাচারকারীদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হবে।জীববৈচিত্র্য রক্ষার পাশাপাশি সরকারি বনভূমি উদ্ধারে বনবিভাগ তৎপর রয়েছে। সরকারি জমিতে কেউ স্থাপনা নির্মাণ করলে তা উচ্ছেদ করা হবে এবং জবরদখলকারী,বনজ সম্পদ পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে বনভূমিসহ সরকারি সম্পদ রক্ষার্থে মুখ্য ভূমিকা পালন করবে। অভিযান চালিয়ে ভূমি জবরদখল এবং পাহাড়খেকোদের আইনের আওতায় আনা হবে। বন অপরাধ দমনে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করার আহ্বানও জানান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।