৬ নভেম্বর, ২০২৫ | ২১ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

‘পদ্মাসেতু ষড়যন্ত্রে জিমের সহযোগী ছিলেন ইউনূস’

পদ্মাসেতুতে অর্থায়ন বন্ধের ষড়যন্ত্রে বিশ্ব ব্যাংকের সে সময়ের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়াং কিংয়ের সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূস কাজ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (এনডিএফ) আহ্বায়ক ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু।
বুধবার (১৫ ফ্রেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচিতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ অভিযোগ করেন।

পদ্মাসেতুর অর্থায়ন বন্ধের ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদ ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিচারের দাবিতে এ মানববন্ধন আয়োজন করা হয়।

শেখ শওকত হোসেন নিলু বলেন, পদ্মসেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়ন মুখ্য ছিল না। মুখ্য ছিল বাংলাদেশের মযার্দা ক্ষুণ্ন করা। আর এ ষড়যন্ত্রে বিশ্বব্যাংকের সে সময়ের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়াং কিংকে সহযোগিতা করেছেন বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূস।

একটি দেশি-বিদেশি কুচক্রী মহল পদ্মাসেতু বাস্তবায়ন হোক তা চায়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেই জন্য মেয়াদ শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টা আগে বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়াং কিং ব্যাংকের কাযর্করী পরিষদের অনুমোদন ছাড়াই পদ্মা সেতুর অর্থায়ন বন্ধ করে দেন।

ওই সময় পদ্মাসেতুতে দুর্নীতির কোনো সুযোগ ছিল না উল্লেখ করে শেখ শওকত হোসেন নিলু বলেন, তখন পদ্মাসেতুর কাজই শুরু হয়নি। টাকাও ছাড় হয়নি। তাই ষড়যন্ত্রকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি; ভবিষ্যতে কেউ যেন এ ধরনের চক্রান্ত করার সাহস না পায়।

মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন তৃণমূল ন্যাপের চেয়ারপারসন পারভীন খান ভাসানী, কো-চেয়ারম্যান হামিদুর রহমান খান পরশ ভাসানী, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, মহাসচিব মিজানুর রহমান মিজু, বাংলাদেশ মুসমিম লীগের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ ন্যাশনাল কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট শেখ শহিদুজ্জামান, মহাসচিব সৈয়দ রফিকুল ইসলাম, ন্যাপ ভাসানীর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার প্রমুখ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।