১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩ আশ্বিন, ১৪৩২ | ২৫ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা

দেশের বিভিন্ন স্থানে ঈদগড় থেকে পান রপ্তানী

pan
কক্সবাজার জেলার কৃষি প্রধান এলাকা ঈদগড়ের কৃষকরা পান চাষ করে কৃষি ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। ঈদগড়ের পান এখন দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানী হচ্ছে। খুবই সুমিষ্ট এলাকার পান। এলাকায় ও অন্যান্য জায়গায় খুবই সুনাম রয়েছে ঈদগড়ের পানের। পান চাষ করে এলাকার মানুষ নিজেদেরকে প্রকৃত স্বাবলম্বি হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছে। হত দরিদ্র শত শত মানুষ পান চাষ ও ব্যবসা করে মহাসুখে দিন কাটাচ্ছেন। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ঈদগড়ের হাসনাকাটা, বড়বিল, কাটা জঙ্গল, বউঘাট, চেংছড়ি, বড়ইরচর, ছগিরাকাটা, পানিস্যাঘোনা, করলিয়ামুরা, তৈলখলা, চাইল্যাতলি ও কোদালিয়াকাটাসহ আরো বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক হারে পান চাষ হচ্ছে।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, এলাকার আবাদযোগ্য জমির এক তৃতীয়াংশ জায়গা জুড়েই পান চাষ করা হয়। খড়-খুটো আর বাঁশ-বেতের মাধ্যমে পুরনো কায়দায় নির্মিত এসব পানের বরজ হঠাৎ দেখলে পথচারী কিংবা দর্শনার্থীদের তাক লেগে যায়। উৎপাদিত পান বিক্রির জন্য এলাকায় প্রতিদিন ছোট-বড় পানের হাটও জমে উঠে। আর এসব পান কিনতে আসেন বিভিন্ন এলাকার পাইকার ও মহাজনরা। বর্তমানে পান চাষ অধিক লাভ জনক হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন রকম রোগ-বালাই ও প্রতিকূলতা কমে আসায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় পান চাষ এখন অধিক লাভ ও সুবিধাজনক।

য় কয়েকজন পান চাষী জানান, রোগ-বালাইয়ের কারণ উদঘাটন ও নিরসনের জন্য কারো কাছ থেকে কোন সাহায্য-সহযোগিতা ও পরামর্শ পান না। স্থানীয় উপ-কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, আবাদী ভূমির এখন অধিকাংশই পান চাষ হচ্ছে। এলাকার মানুষের কাছে পান চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।