১৩ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৮ কার্তিক, ১৪৩২ | ২১ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ১৩ নভেম্বরকে ঘিরে কক্সবাজারে সতর্ক অবস্থানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী   ●  কক্সবাজার ৪আসনঃ প্রার্থী চুড়ান্ত, তবুও মনোনয়ন বঞ্চিত আবদুল্লাহর সমর্থকদের বিক্ষোভ   ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ

দেশের বিভিন্ন স্থানে ঈদগড় থেকে পান রপ্তানী

pan
কক্সবাজার জেলার কৃষি প্রধান এলাকা ঈদগড়ের কৃষকরা পান চাষ করে কৃষি ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছেন। ঈদগড়ের পান এখন দেশের বিভিন্ন জেলায় রপ্তানী হচ্ছে। খুবই সুমিষ্ট এলাকার পান। এলাকায় ও অন্যান্য জায়গায় খুবই সুনাম রয়েছে ঈদগড়ের পানের। পান চাষ করে এলাকার মানুষ নিজেদেরকে প্রকৃত স্বাবলম্বি হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছে। হত দরিদ্র শত শত মানুষ পান চাষ ও ব্যবসা করে মহাসুখে দিন কাটাচ্ছেন। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ঈদগড়ের হাসনাকাটা, বড়বিল, কাটা জঙ্গল, বউঘাট, চেংছড়ি, বড়ইরচর, ছগিরাকাটা, পানিস্যাঘোনা, করলিয়ামুরা, তৈলখলা, চাইল্যাতলি ও কোদালিয়াকাটাসহ আরো বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক হারে পান চাষ হচ্ছে।

প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, এলাকার আবাদযোগ্য জমির এক তৃতীয়াংশ জায়গা জুড়েই পান চাষ করা হয়। খড়-খুটো আর বাঁশ-বেতের মাধ্যমে পুরনো কায়দায় নির্মিত এসব পানের বরজ হঠাৎ দেখলে পথচারী কিংবা দর্শনার্থীদের তাক লেগে যায়। উৎপাদিত পান বিক্রির জন্য এলাকায় প্রতিদিন ছোট-বড় পানের হাটও জমে উঠে। আর এসব পান কিনতে আসেন বিভিন্ন এলাকার পাইকার ও মহাজনরা। বর্তমানে পান চাষ অধিক লাভ জনক হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন রকম রোগ-বালাই ও প্রতিকূলতা কমে আসায় অন্যান্য ফসলের তুলনায় পান চাষ এখন অধিক লাভ ও সুবিধাজনক।

য় কয়েকজন পান চাষী জানান, রোগ-বালাইয়ের কারণ উদঘাটন ও নিরসনের জন্য কারো কাছ থেকে কোন সাহায্য-সহযোগিতা ও পরামর্শ পান না। স্থানীয় উপ-কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম জানান, আবাদী ভূমির এখন অধিকাংশই পান চাষ হচ্ছে। এলাকার মানুষের কাছে পান চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।