১৮ জুন, ২০২৫ | ৪ আষাঢ়, ১৪৩২ | ২১ জিলহজ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা   ●  উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

তৃতীয় দফায় ভাসানচরের পথে প্রায় ৮০০ রোহিঙ্গা

তৃতীয় দফায় স্থানান্তরের জন্য আরো প্রায় ৮০০ রোহিঙ্গা রওনা হয়েছে নোয়াখালীর ভাসানচরের উদ্দেশে। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠ থেকে রোহিঙ্গাদের বহনকারী ১৬টি বাস চট্টগ্রামের উদ্দেশে যাত্রা করে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক এসব রোহিঙ্গাদের উখিয়া কলেজ ও কক্সবাজার-টেকনাফ সড়কসংলগ্ন ঘুনধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হয়। এর আগে স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গাদের চট্টগ্রাম জেটিঘাটে নিয়ে যেতে বাস ও মালবাহী গাড়ি প্রস্তুত রাখা হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তারা বলছেন, উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪টি রোহিঙ্গা শিবিরে রয়েছে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। ভাসানচরে যেতে ইচ্ছুক রোহিঙ্গারা সংশ্লিষ্ট শিবিরে দায়িত্বরত সরকারি কর্মকর্তার (সিআইসি) কাছে তালিকা জমা দেয়। কুতুপালং ডাব্লিউফোর ইস্ট ক্যাম্পের ১৩০টি পরিবার স্ব-ইচ্ছায় ভাসানচরে যেতে তাদের নামের তালিকা দেয় বলে রোহিঙ্গা শেড মাঝি সৈয়দ হোসেন জানিয়েছেন।

কক্সবাজার অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ্দৌজা নয়ন জানান, স্বেচ্ছায় যেতে আগ্রহী প্রায় তিন হাজার রোহিঙ্গার তালিকা করা হয়েছে। তাদেরকে আগে উখিয়া ডিগ্রি কলেজ মাঠ ও ঘুমধুম ট্রানজিট ক্যাম্পে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেখান থেকে প্রাথমিক প্রক্রিয়া শেষে বাসে করে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে উখিয়া ছেড়ে গেছে ১৬টি বাস। যেখানে আট শতাধিক রোহিঙ্গা রয়েছে।

শামসুদ্দৌজা নয়ন আরো জানান, প্রথমে শিবির থেকে চট্টগ্রামে নৌবাহিনীর জেটি ঘাটে, এর পর সেখান থেকে ট্রলারে করে রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রাথমিকভাবে স্বেচ্ছায় যেতে আগ্রহী তিন হাজার রোহিঙ্গাকে তালিকাভুক্ত করা হলেও এ সংখ্যা তিন হাজারের কম বেশি হতে পারে বলেও জানান তিনি।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।