১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ | ৩০ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২১ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ   ●  শিক্ষার্থীদের ভালোবাসায় সিক্ত কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান   ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ

চট্টগ্রামে কোটি টাকার সোনা ছিনতাই

ছিনতাইচট্টগ্রামে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকার ২৭টি স্বর্ণবার ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত শনিবার রাতে বন্দরনগরীর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবেশপথের অদূরে ঘটে এই ঘটনা। এ ঘটনায় গতকাল মাসুদ নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পতেঙ্গা থানা পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর মাহমুদ জানান, থানায় এখনো লিখিতভাবে কেউই অভিযোগ করেনি। তবে স্থানীয়দের তথ্যমতে মাসুদ নামে একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনা সত্যি।
পুলিশ জানায়, গত শনিবার সন্ধ্যায় রিজেন্ট এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ওমান প্রবাসী হাটহাজারীর এক ব্যক্তি স্বর্ণবারগুলো নিয়ে আসেন। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বাহক মাসুদের কাছে সেগুলো হস্তান্তর করেন তিনি। শনিবার রাত ৮টার দিকে মাসুদ স্বর্ণবারগুলো নিয়ে বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে নেভাল রোডে আসেন।
এরপর গোয়েন্দা বিভাগের অভিযান দল পরিচয় দিয়ে কয়েকজন লোক তাকে জোর করে একটি কালো রংয়ের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। পরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের দিকে প্রায় আধা কিলোমিটার গিয়ে স্বর্ণবারগুলো কেড়ে নিয়ে তাকে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দেয়া হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মাসুদকে মাইক্রোবাসে তোলার সময় সেখানে কয়েকজন স্থানীয় লোক বিষয়টি দেখতে পান। তবে পুলিশ অপরাধীকে আটক করছে ভেবে এ সময় তারা নিশ্চুপ থাকেন। ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত মাইক্রোবাসের নম্বর চট্ট মেট্রো-১১-৬২৬৫। কিন্তু ঘটনার পর সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের বন্দর জোনের একটি দল বিমানবন্দর এলাকায় ছিনতাই করেছে বলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে খবর পৌঁছে। এতে তোলপাড় সৃষ্টি হয় সিএমপির কর্মকর্তাদের মধ্যে।
সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের উপ-কমিশনার (বন্দর) মো. মারুফ হাসান জানান, তারা এই বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন। ঘটনার সময় বিমানবন্দর এলাকায় পুলিশের কোনো অভিযান দল ছিল না।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।