৯ জুলাই, ২০২৫ | ২৫ আষাঢ়, ১৪৩২ | ১৩ মহর্‌রম, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা   ●  তরুণ সমাজসেবক ও রাজনীতিবিদ সোহরাব হোসেন ডলার: এক প্রতিশ্রুতিশীল পথচলা

চট্টগ্রামে কোটি টাকার সোনা ছিনতাই

ছিনতাইচট্টগ্রামে গোয়েন্দা পুলিশ পরিচয়ে এক ব্যক্তির কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকার ২৭টি স্বর্ণবার ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত শনিবার রাতে বন্দরনগরীর শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের প্রবেশপথের অদূরে ঘটে এই ঘটনা। এ ঘটনায় গতকাল মাসুদ নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পতেঙ্গা থানা পুলিশ। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর মাহমুদ জানান, থানায় এখনো লিখিতভাবে কেউই অভিযোগ করেনি। তবে স্থানীয়দের তথ্যমতে মাসুদ নামে একজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনা সত্যি।
পুলিশ জানায়, গত শনিবার সন্ধ্যায় রিজেন্ট এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ওমান প্রবাসী হাটহাজারীর এক ব্যক্তি স্বর্ণবারগুলো নিয়ে আসেন। বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে বাহক মাসুদের কাছে সেগুলো হস্তান্তর করেন তিনি। শনিবার রাত ৮টার দিকে মাসুদ স্বর্ণবারগুলো নিয়ে বিমানবন্দর থেকে বের হয়ে নেভাল রোডে আসেন।
এরপর গোয়েন্দা বিভাগের অভিযান দল পরিচয় দিয়ে কয়েকজন লোক তাকে জোর করে একটি কালো রংয়ের মাইক্রোবাসে তুলে নেয়। পরে পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের দিকে প্রায় আধা কিলোমিটার গিয়ে স্বর্ণবারগুলো কেড়ে নিয়ে তাকে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দেয়া হয়।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, মাসুদকে মাইক্রোবাসে তোলার সময় সেখানে কয়েকজন স্থানীয় লোক বিষয়টি দেখতে পান। তবে পুলিশ অপরাধীকে আটক করছে ভেবে এ সময় তারা নিশ্চুপ থাকেন। ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত মাইক্রোবাসের নম্বর চট্ট মেট্রো-১১-৬২৬৫। কিন্তু ঘটনার পর সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের বন্দর জোনের একটি দল বিমানবন্দর এলাকায় ছিনতাই করেছে বলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে খবর পৌঁছে। এতে তোলপাড় সৃষ্টি হয় সিএমপির কর্মকর্তাদের মধ্যে।
সিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের উপ-কমিশনার (বন্দর) মো. মারুফ হাসান জানান, তারা এই বিষয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন। ঘটনার সময় বিমানবন্দর এলাকায় পুলিশের কোনো অভিযান দল ছিল না।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।