১৬ ডিসেম্বর, ২০২৫ | ১ পৌষ, ১৪৩২ | ২৪ জমাদিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  খুনিয়াপালংয়ে বিএনপি সভাপতির সহযোগিতায় শতবর্ষী কবরস্থান দখলের পাঁয়তারা   ●  কক্সবাজার শত্রুমুক্ত দিবস ১২ ডিসেম্বর   ●  বৌদ্ধ সমিতি কক্সবাজার জেলা কমিটি গঠন সভাপতি অনিল, সম্পাদক সুজন   ●  সভাপতি পদে এগিয়ে ছাতা প্রতিকের প্রার্থী জয়নাল আবেদিন কনট্রাক্টর   ●  প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে উখিয়ার নুরুল হকের প্রতিবাদ ও ব্যাখ্যা   ●  ইয়াবার কথোপকথন ভাইরাল হওয়া ডালিম এখনো অধরা   ●  বৃত্তি পরীক্ষায় বিশেষ গ্রেড পেল খরুলিয়ার রোহান   ●  মরিচ্যা চেকপোস্টে ৪০ হাজার ইয়াবাসহ ভুয়া নৌবাহিনী সদস্য আটক   ●  উখিয়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ডাক্তার আবুল কাশেমের ইন্তেকাল   ●  উখিয়ায় নিখোঁজের ৪দিনেও সন্ধান মেলেনি শিশু নুরশেদের

চকরিয়ায় মাদরাসার অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু সর্ম্পকে কটুক্তি, ৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা


চকরিয়া উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের একটি মাদরাসার বিদায়ী অনুষ্ঠানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে কটুক্তি করার জেরে অবশেষে সোমবার ১৩ ফেব্রুয়ারী উপজেলা সিনিয়র জুড়িসিয়াল ম্যাজিষেট্রট আদালতে একটি নালিশী মামলা দায়ের করা হয়েছে। উপজেলার হারবাং ইউনিয়নের উত্তর নুনাছড়ি গ্রামের বাসিন্দা ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কক্সবাজার জেলা ইউনিট কমান্ডের সদস্য মোহাম্মদ ইউছুপ মামলাটির বাদি।
মামলায় আসামি করা হয়েছে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কটুক্তিকারী হারবাং বাজারস্থ হামেদীয়া দাখিল মাদরাসার শিক্ষার্থী মোহাম্মদ রিশাদ, মাদরাসাটির সুপার নুরুল আলম, স্থানীয় ভিলেজারপাড়ার মফিজুর রহমানের ছেলে আবুল বশর, গোদারপাড়ার মৃত আলতাফ হোসেনের ছেলে ইমাম হোসেন ও দক্ষিন পহরচাঁদার মৃত আবদুল গনীর ছেলে আবুল কালাম।
শুনানী শেষে আদালতের বিচারক বাদির নালিশী অভিযোগটি আমলে নিয়ে এব্যাপারে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কক্সবাজারস্থ পুলিশ ব্যুারো অব ইনভেষ্টিগেশন (পিবিআই) পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন।
মামলার আর্জিতে বাদি দাবি করেন, গত ৩০ জানুয়ারী হারবাং হামেদিয়া মাদরাসায় অনুষ্ঠিত দাখিল পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠানে অভিযুক্ত শিক্ষার্থী মোবারক রিশাদ বক্তব্য দানকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কে বাজে মন্তব্য করেন। দাখিল পরীক্ষার্থী ওই ছাত্রকে এ ধরণের বক্তব্য দানের পেছনে মাদরাসার সুপার, শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটির কয়েকজন সদস্য তাকে উৎসাহিত করেছেন।
জানা গেছে, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কটুক্তি করার এ ঘটনায় ইতোমধ্যে ক্ষুদ্ধ দুই মুক্তিযোদ্ধা বাদি হয়ে চকরিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাহেদুল ইসলামের কাছে পৃথকভাবে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযোগগুলো তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য তিনি থানার ওসির কাছে অভিযোগ দুটির কপি প্রেরণ করেছেন। বর্তমানে ওই অভিযোগ গুলো থানা পুলিশের হাতে তদন্তাধীন রয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।