১৭ জুলাই, ২০২৫ | ২ শ্রাবণ, ১৪৩২ | ২১ মহর্‌রম, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন   ●  উৎসবমুখর পরিবেশে সাংবাদিক ইউনিয়ন কক্সবাজার’র নির্বাচন সম্পন্ন   ●  যুক্তরাষ্ট্রের জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন চৌধুরী কন্যা স্বর্ণা   ●  ভিজিএফ চালের অনিয়ম’ নিয়ে সংবাদ – চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা   ●  শিক্ষার ফেরিওয়ালা মরহুম জালাল আহমদ চৌধুরীর ১৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  বিয়ের তিন মাসেই সড়কে প্রাণ গেল হলদিয়ার জুনাইদের   ●  চুনোপুঁটি ধরলেও অধরা রাঘববোয়ালরা

চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার সাথে সহকারীর বাকবিতন্ডা, থানায় জিডি

নিজস্ব প্রতিনিধি, চকরিয়া: চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার সাথে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তার মধ্যে বাকবিতন্ডার ঘটনায় চকরিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন বলে জানা গেছে। গতকাল সকালে কৃষি অফিসে এ ঘটনা ঘটে।
জানাগেছে, চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আতিক উল্লার নেতৃত্বে বিভিন্ন ইউনিয়নে কৃষদের নিয়ে মাঠ দিবস পালন করা হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি পালাকাটায় কৃষকদের নিয়ে মাঠ দিবস পালন করা হয়েছে। উক্ত এলাকার দায়িত্বরত সহকারী কৃষি কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম তার সংগঠন ডিপ্লোমা কৃষিবিদ ইউনিষ্টিটিউশন বাংলাদেশ’র চকরিয়া উপজেলা শাখার নেতৃবৃন্দকে অভিযোগ করেন, কৃষকদের জন্য নাস্তাসহ সার্বিক ব্যয় ১০ হাজার টাকা বরাদ্ধ থাকলেও তার এলাকায় নামে মাত্র ৩ হাজার টাকা প্রদান করেন ও চরম দুর্ব্যবহার করেন। এতে উপস্থিত কৃষকদের সকলের নাস্তা ও বসার চেয়ারের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি। এ অভিযোগের প্রেক্ষিতে সংগঠনের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক তসলিম আলম মুন্না কৃষি কর্মকর্তার নিকট বিষয়টি জানতে চাইলে, তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে গালিগাল করেন এবং তার দায়িত্বরত এলাকা থেকে ডেমুশিয়ায় বদলী করেন। এতেও শান্ত না হয়ে ফুঁসে বসেন কৃষি কর্মকর্তা। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল ২৩ মে সকালে তাসনিম আলম মুন্নাকে তার সাবেক এলাকা কাকারার কৃষকদের ধানের প্রতিবেদন চান। ওই সময় মুন্না উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে বলেন, আমাকে একদিন সময় দিতে হবে। তার কোন কথা কর্ণপাত না করে কৃষি কর্মকর্তা তাকে ধাক্কা দিয়ে অফিস থেকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করলে উপসহকারী মুন্না প্রতিবাদ জানান। একপর্যায়ে তর্কাতকি সৃষ্টি হয়। হাতা হাতি হওয়ার মুহুর্তে অফিসের অন্যান্য কর্মচারীরা এসে উভয় পক্ষকে বারণ করেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে তিনি চকরিয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী রজু করেছেন।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।