৬ নভেম্বর, ২০২৫ | ২১ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম বাড়লো : ১ মার্চ থেকে কার্যকর

গ্রাহক পর্যায়ে বাড়লো গ্যাস ও বিদ্যুতের দাম। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান মনোয়ার ইসলাম বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দেন।

বিইআরসির চেয়ারম্যান জানান, আগামী ১ মার্চ থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। বাড়তি দাম দুই ধাপে কার্যকর হবে। সে অনুযায়ী, ১ মার্চ থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৮০০ এবং এক চুলার জন্য ৭৫০ টাকা করা হয়েছে। দ্বিতীয় ধাপে জুন থেকে আবাসিক খাতে দুই চুলার জন্য ৯৫০ এবং এক চুলার জন্য ৯০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া বাণিজ্যিক ইউনিট মার্চে ১৪.২০ টাকা এবং জুনে ১৭.০৪ টাকা হবে। আর সিএনজির দাম মার্চে প্রতি ঘনমিটার ৩৮ ও জুনে ৪০ টাকা করা হয়েছে।

বর্তমানে আবাসিকে দুই চুলার জন্য ৬৫০ ও এক চুলার জন্য ৬০০ টাকা দিতে হয়। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে বর্ধিত এই দাম কার্যকর করে বিইআরসি। আগে দুই চুলার জন্য ৪৫০ টাকা এবং এক চুলার জন্য ৪০০ টাকা দেয়া হতো।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ১ মার্চ থেকে বিদ্যুতের দাম ভোক্তা পর্যায়ে ২ টাকা ৮২ পয়সা থেকে বাড়িয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ২ টাকা ৯৯ পয়সা। ক্যাপটিভ পাওয়ার ৮ টাকা ৩৩ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৮ টাকা ৯৮ পয়সা করা হয়েছে।

বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বিদ্যুতের দাম ১১ টাকা ৩৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ১৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। শিল্প খাতে ৬ টাকা ৭৪ পয়সা থেকে বাড়িয়ে ৭ টাকা ২৪ পয়সা করা হয়েছে। সিএনজি ৩৫ টাকা থেকে ৩৮ টাকা করা হয়েছে প্রথম ধাপে।

ক্রমান্বয়ে দ্বিতীয় ধাপে বিদ্যুৎ ৩ টাকা ১৬ পয়সা, ক্যাপটিভ পাওয়ার ৯ টাকা ২২ পয়সা, শিল্প খাত ৭ টাকা ৭৬ পয়সা বাণিজ্যিক ১৭ টাকা ৪ পয়সা, সিএনজি ৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ রেগুলেটরি কমিশন আইন ২০০৩ এর ধারা ২২ (খ) ও ৩৪ এ প্রদত্ত ক্ষমতা বলে কমিশন ভোক্তা পর্যায়ে গ্রাহক শ্রেণিভিত্তিক অভিন্ন মূল্যহার পুনঃনির্ধারণ করেছে, যা গড়ে ২২ দশমিক ৭ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। যা দুই ধাপে কার্যকর হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য আব্দুল আজিজ খান, রহমান মুরশেদ, মাহামুদুল হক ভূঁইয়া, মিজানুর রহমান প্রমুখ।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।