২১ অক্টোবর, ২০২৫ | ৫ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৮ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

গাঙচিল পাখির জন্য চিপস

gang-chil-1

গাঙচিল ভবঘুরে প্রজাতির পাখি। ছোট গঠনের এ পাখিটি উপকূলীয় অঞ্চলের নদ-নদীতে দেখা যায়। মিষ্টি পানির চেয়ে লবণাক্ত পানিতে বিচরণ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে এ পাখি। গাঙচিলের ডাক বেশ কর্কশ। চলাচলরত নৌযানকে অনুসরণ করতে দেখা যায় প্রায়ই। নৌযানের পেছন পেছন চক্কর মেরে উড়ে জলে ঝাঁপিয়ে পড়ে মাছ শিকারের উদ্দেশ্যে। মাঝে মধ্যে ‘ক্রাআ-ক্রাআ’ সুরে ডাক দেয়। এপ্রিল থেকে আগষ্ট মাসে গাঙচিলের প্রজনন ঘটে।
টেকনাফ-সেন্টমার্টিনের সাগর পথে জাহাজে আসা-যাওয়ার পথে অসংখ্য গাঙচিল পাখি পর্যটকদের সঙ্গী হয়ে উড়তে দেখা যায়। ভ্রমনপিপাসু পর্যকরা চিপস ছুড়ে মারলে পানিতে পড়ার আগেই গাংচিল ছো মারে চিপস নেয়। জাহাজের পেছন পেছন সেন্টমার্টিন থেকে আসা গাঙচিল পাখিগুলো সাধারণত টেকনাফের নিকটবর্তী আবদুল জলিলের দ্বীপ নামক স্থানে আশ্রয় নেয়।

ছবি ও কথা: আবুল বাশার নয়ন

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।