উখিয়াঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সিনিয়র সহকারী সেক্রেটারী মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের জন্য উখিয়া উপজেলায় প্রায় ৩০ টি মসজিদে বিশেষ দোয়া করা হয়। রাজাপালং এ অনুষ্ঠিত মাহফিলে মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা আবুল ফজল, আরো উপস্থিত মাওঃ কাসেম আলি, মাওঃ নুর মোহাম্মদ, আবুল কালাম সওদাগর, সাইফুল ইসলাম, জাহাঙ্গির চৌধুরী প্রমূখ।
রামুঃ রামু উপজেলায় প্রায় ১০০ টি মসজিদে জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের জন্য দোয়া করা হয়, চাকমারকুলে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে দোয়া পরিচালনা মাওলানা আনোয়ার শাহ, এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আমির ফজলুল্লাহ মো হাসান, মাওঃ রফিক, আবুল কাসেম প্রমূখ।
ইদগাঁওঃ ইদগাঁওতে প্রায় ৪০ টি মসজিদে দোয়া করা হয়, ইদগাঁও ফাসিয়াখালিতে অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে মোনাজাত পরিচালন করেন সাংগঠনিক থানা আমির মাওলানা সেলিম উল্লাহ জিহাদী, মাওলানা জাফর আহমদ, মাওঃ নাছির উদ্দিন।
মহেশখালিঃ মহেশখালিতে ৫০টি মসজিদে দোয়া করা হয়, গোরকঘাটায় অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে সভাপত্বি করেন উপজেরা আমির ডাঃ আব্দুল আজিজ, দোয়া পরিচালনা করেন নায়েবে আমির মাওঃ বদিউল আলম, উপস্থিত ছিলেন মাষ্টার শামীম ইকবাল, কতুব উদ্দিন, আব্দুর মালেক, মাওঃ ইসমাইল, মাওঃ আব্দুল হক হাক্কানী, দৌলত খান প্রমূখ।
পেকুয়াঃ পেকুয়া উপজেলায় শতাধিক মসজিদে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়, টইটং ইউনিয়ন এ অনুষ্ঠিত দোয়া মাহফিলে মুনাজাত পরিচালনা করেন মাওঃ আমির হোসাইন, এ সময আরো উপস্থিত ছিলেন, ডাঃ নুরুল কবির, মাহবুবুর রহমান, জয়নাল আবেদিন প্রমুখ।
এছাড়া চকরিয়া, টেকনাফ, কুতুবদিয়া পৃথক পৃথক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় এবং জুমার নামাজের পর বিভিন্ন মসজিদে দোয়া করা হয়।
এ সকল দোয়া মাহফিলে নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের গণহত্যা, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে গড়ে উঠা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। খুনি, সন্ত্রাসী ও নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী সরকারের বিচার একদিন বাংলার মাটিতে হবেই। চূড়ান্ত এই লড়াইয়ে দেশপ্রেমিক জনতার বিজয় হবে। ইসলাম ও দেশের প্রয়োজনে সাহসী ভূমিকা রাখায় সরকার অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে জামায়াতের জনপ্রিয় নেতৃবৃন্দকে হত্যার ষড়যন্ত্র করছে। সরকার একদলীয় শাসন টিকিয়ে রাখতে রাজনৈতিক চাতুরতার অংশ হিসেবেই সাজানো মামলায় জামায়াতের নেতৃবৃন্দকে সাজা দিচ্ছে।
দোয়া ও মোনাজাতে মুহাম্মদ কামারুজ্জামানসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের সুস্বাস্থ্য ও মুক্তি কামনা করা হয়। দেশ ও জাতির শান্তি কামনা ও জালিম সরকারের জুলুম-নির্যাতন থেকে সাধারন মানুষকে মুক্তি এবং দেশ ও জাতিকে রক্ষা করার জন্য আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে ফরিয়াদ জানানো হয়। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও দেশের গনতান্ত্রিক আধিকার ফিরে পাওয়ার আন্দোলনের সফলতা কামনা করা হয় দোয়া ও মোনাজাত কর্মসূচিতে।
এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।