৮ নভেম্বর, ২০২৫ | ২৩ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৬ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

কক্সবাজারে নিখোঁজ দুই শতাধিক জেলে

trolar_1বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপের কারণে সৃষ্ট দমকা হাওয়ার কবলে পড়ে রবিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চারটি ট্রলার ডুবে গেছে। আরো ১০টি ট্রলার দেড় শতাধিক জেলে নিয়ে এখনও নিখোঁজ রয়েছে। এদিকে গতকাল সোমবার থেকে কক্সবাজারের আবহাওয়া স্বাভাবিক হয়ে ওঠেছে। সাগরও এখন শান্ত। তাই অনুকূল আবহাওয়ায় সাগরে আবারো মাছ ধরা শুরু হয়েছে। জেলা ট্রলার মালিক সূত্রে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।

কক্সবাজার জেলা ফিশিং বোট মালিক সমিতির মতে, বঙ্গোপসাগরে দমকা হাওয়ার কবলে পড়ে রবিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চারটি ট্রলার ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া ট্রলারগুলো হল শহরের কুতুবদিয়াপাড়ার নুরুদ্দিনের মালিকানাধীন এফবি আকলিমা, মহেশখালীর ছৈয়দ নূর বহদ্দারের মালিকানাধীন এফবি আবছার, কুতুবদিয়ার রুস্তমের মালিকানাধীন এফবি আল্লাহর দান ও শহরের কলাতলীর ইউনুছের একটি ট্রলার। এসব ট্রলারের জেলেরা সাঁতার কেটে ও অন্য ট্রলারে ওঠে নিরাপদে কূলে পৌঁছেছে। তবে আরো ১০টি ট্রলার দেড় শতাধিক জেলে নিয়ে এখনও নিখোঁজ রয়েছে। নিখোঁজ ট্রলারগুলো হল কক্সবাজার শহরের পেশকারপাড়ার ফজল কোম্পানীর মালিকানাধীন এফবি হাসান, মাহবুবুল হক মুকুলের মালিকানাধীন এফবি সেন্টমার্টিন, মাতারবাড়ির কামালের মালিকানাধীন এফবি সাজ্জাদ, মহেশখালীর গোলাম বারির মালিকানাধীন এফবি ভাই ভাই, ফারুকের মালিকানাধীন এফবি রইস উদ্দিন, শহরের এন্ডারসন রোডের আবুল হোসেনের মালিকানাধীন এফবি রেশমী ও শহরের কুতুবদিয়াপাড়ার আতিকউল্লাহ কোম্পানির মালিকানাধীন এফবি শাহ মজিদিয়া ও এবং জাকের উল্লাহ’র মালিকানাধীন এফবি ফাতেমা। এসব ট্রলারের প্রতিটিতে ১৬ জন থেকে ৩০ জন পর্যন্ত জেলে ছিল বলে জানান কক্সবাজার ফিশিং বোট মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মাস্টার মোস্তাক আহমদ।

তিনি জানান- নিখোঁজ ট্রলারসহ জেলেদের সন্ধানে মালিক সমিতির পক্ষ থেকে সাগরে ট্রলার পাঠানো হয়েছে। এছাড়া সোমবার থেকে পূনরায় সাগরে মাছ ধরতে যাওয়া জেলেদেরকেও নিখোঁজদের ব্যাপারে সন্ধান দিতে বলা হয়েছে।

তিনি আরো জানান- নিম্নচাপ কেটে যাওয়ার পর সোমবার কয়েকশত ট্রলার পূনরায় সাগরে মাছ ধরতে গেছে। বাকী ট্রলারগুলোও আগামী কয়েকদিনের মধ্যে মাছ ধরতে যাবে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।