৫ নভেম্বর, ২০২৫ | ২০ কার্তিক, ১৪৩২ | ১৩ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  চিকিৎসা বিজ্ঞানে উখিয়ার সন্তান ডাঃ আব্দুচ ছালামের উচ্চতর ডিগ্রী অর্জন   ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

কক্সবাজারে ধর্ষণ মামলায় পলাতক আসামির যাবজ্জীবন

কক্সবাজার প্রতিনিধি:

কক্সবাজারে শিশু ধর্ষণের মামলায় দিলীপ ঘূর্ণী (ধুপি) নামক পলাতক আসামির সশ্রম যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত। সেই সঙ্গে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো এক বছর কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ জুলাই) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ
নারী শিশু মামলা নং ৮১/১৯ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
আসামি দিলীপ ঘূর্ণী কুতুবদিয়ার উত্তর ধুরুং (ধূপী পাড়া) এলাকার গৌরীর ছেলে।
মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যে দোষী প্রমাণ হওয়ায় এই রায় ঘোষণা দেন বিচারক। আসামি শুরু থেকে পলাতক। তার অনুপস্থিতিতে বিচার কার্য সম্পন্ন হয়েছে।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)। আসামি পলাতক থাকায় তার পক্ষে কোনো আইনজীবী ছিলেন না বলে জানান সিনিয়র বেঞ্চ সহকারি মোহাম্মদ শামীম।
বাদির দায়েরকৃত এজাহারের বরাত দিয়ে তিনি জানান, ২০০৯ সালের ২২ এপ্রিল মেয়েকে ধর্ষণ অভিযোগে কুতুবদিয়া থানায় মামলা করেন দক্ষিণ সুর (জেলে পাড়া) বাসিন্দা ও স্বামী পরিত্যাক্তা কিরন জলদাস। মামলায়  মোট ৮ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।
তদন্ত প্রতিবেদন ও সাক্ষ্য-প্রমাণের পর দীর্ঘ ১৩ বছর তিন মাসের মাথায় ধর্ষণ মামলার রায় ঘোষণা করেন আদালত।
মামলার রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন স্পেশাল পিপি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি বলেন, সাক্ষীদের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে অভিযোগ সত্য প্রমাণিত। আদালত সঠিক বিচার করেছে। এতে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।