৯ মে, ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ, ১৪৩২ | ১০ জিলকদ, ১৪৪৬


শিরোনাম
  ●  উখিয়ার প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ফরিদ আহম্মদ চৌধুরীর ৬ষ্ট মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  শ্রমিক দিবসে সামাজিক সংগঠন “মানুষ” এর ভিন্নধর্মী উদ্যোগ   ●  বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. আবদুল হাই এর ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী ২৯ এপ্রিল   ●  লুৎফুর রহমান কাজলের মা সাবেক এমপি সালেহা খানমের ইন্তেকাল করেছেন   ●  টেকনাফে যৌথ বাহিনীর সঙ্গে ডাকাতদলের গোলাগুলি, গুলিবিদ্ধ ১   ●  সিবিআইইউ’তে বর্ণাঢ্য আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন হয়েছে।   ●  গভীর রাতে পাহাড়ের মাটিভর্তি একটি ড্রাম ট্রাক( ডাম্পার) জব্দ করেছে কক্সবাজার বনবিভাগ   ●  অস্ত্র উদ্ধার ও ওয়ারেন্ট তামিলে জেলার শ্রেষ্ঠ হলেন এসআই খোকন কান্তি রুদ্র   ●  উখিয়ায় সাংবাদিক জসিম আজাদের জমি ও বসতবাড়ি দখলের চেষ্টায় হামলা

কক্সবাজারে জন্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া পূনরায় কেন শুরু নয়; হাইকোর্ট

কক্সবাজারের ৪টি পৌরসভা ও ৭১টি ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় জন্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া পুনরায় শুরু করতে বিবাদীদের ব্যর্থতা কেন বেআইনি হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। ওই এলাকাগুলোয় জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম পুনরায় চালু করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে।

এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন।

কক্সবাজারের বাসিন্দা ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা লিনা ১৪ অক্টোবর ওই রিট করেন। রিটে জন্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া পুনরায় চালুর নির্দেশনা চাওয়া হয়।

আদালতে রিটের পক্ষে আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা লিনা নিজেই শুনানিতে অংশ নেন। রুলের বিষয়টি জানিয়ে প্রথম আলোকে তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের কক্সবাজারে আসার পর ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে ওই সব এলাকায় শিশুর জন্মনিবন্ধন বন্ধ আছে। ইতিমধ্যে ১১ লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গার বায়োমেট্রিক নিবন্ধন শেষ হয়েছে, কক্সবাজারের বাসিন্দাদের ভোগান্তি এখনো শেষ হয়নি বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে। এসব প্রতিবেদন যুক্ত করে রিটটি করা হয়। জন্মনিবন্ধন কার্যক্রম বন্ধ থাকা সংবিধানের ২৭, ২৮ ও ৩১ অনুচ্ছেদের পরিপন্থী উল্লেখ করে রিটটি করা হয়।

স্থানীয় সরকার সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, নির্বাচন কমিশন, রেজিস্ট্রার জেনারেল (জন্ম ও মৃত্যু), চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার, চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসকসহ ৬ বিবাদীকে ৪ সপ্তাহের মধ্যে ওই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে বলে জানান আইনজীবী নাসরিন সিদ্দিকা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।