২০ অক্টোবর, ২০২৫ | ৪ কার্তিক, ১৪৩২ | ২৭ রবিউস সানি, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

এনজিও কর্মী জলিল চরিত্রে ইরফান সাজ্জাদ

বিনোদন ডেস্কঃ “জলিলের আদমশুমারি”। একটি টেলিফিল্মের নাম। জনপ্রিয় অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ অভিনিত একটি টেলিফিল্ম। তার সাথে অভিনয় করেছেন সাড়ে চার ফুটের হুমায়ুন সাধু। ঢাকার অদূরে পুবাইলের বিভিন্ন স্থানে আজ টেলিফিল্মটির শুটিং কাজ শুরু হয়েছে।

“জলিলের আদমশুমারি” টেলিফিল্মে জলিল চরিত্রে অভিনয় করছেন ইরফান সাজ্জাদ। বাবুল চরিত্রে রয়েছেন হুমায়ুন সাধু। এছাড়া বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন—প্রিয়া আমান, পায়েল, মাসুদ রানা মিঠু, কাজী উজ্জ্বল, শরিফুল প্রমুখ।

পরিচালক হিমু আকরাম বলেন, ‘এক কথায় আমাদের ফেলে আসা জীবনের গল্প এটি। ছোটবেলায় বাড়িতে বাড়িতে মানুষ গণনা করতে আসত এনজিওর লোকেরা। সেই গল্পের প্লট নিয়েই জলিলের আদমশুমারি নির্মাণ করছি। তবে গল্পের শেষে অন্যরকম কিছু হবে, যা নাটকীয়তায় ভরা।’

চরিত্র প্রসঙ্গে ইরফান সাজ্জাদ বলেন, ‘এখানে আমি জলিল চরিত্রে অভিনয় করছি। বিদেশি এনজিও থেকে আসি। আমার সহকারী হুমায়ূন সাধু। গ্রামের বাড়ি বাড়ি গিয়ে আদমশুমারির কাজ করা, চেয়ারম্যানের মেয়ের সঙ্গে প্রেম, সহকারী বাবুলের সঙ্গে ঝগড়া—সব মিলিয়ে চরিত্রটি বেশ মজার। যদিও এই টেলিফিল্মের শেষ দিকে দর্শকরা অন্য একটি গল্প পাবেন, যেটা কখনো ভাবেননি।’

বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইয়ে ‘জলিলের আদমশুমারি’ প্রচার হবে বলেও জানান পরিচালক হিমু আকরাম।

টেলিফিল্মের সংক্ষিপ্ত কাহিনী ও পরিচিতিঃ হনুলুলু থেকে আসা এনজিও কর্মী জলিল। বাড়ি বাড়ি গিয়ে মানুষদের নাম লেখে নেন তিনি। কার কতজন সন্তান, বুড়ো-বুড়ি আছে কি না, বয়স কত, আরো কত কি! জলিলের সঙ্গে সহকারী হিসেবে আছে বাবুল। সাড়ে চার ফুট উচ্চতার বাবুল সবসময় কোট-টাই পরে থাকে। মাঝে মাঝে ইংরেজিতেও দু’চার লাইন কথা বলার চেষ্টা করে। জলিল-বাবুলের থাকার জায়গা হয় গ্রামের চেয়ারম্যানের বাড়িতে। এই চিত্রকল্পের মাধ্যমে স্বাভাবিকভাবে ভেসে ওঠে গ্রাম বাংলার আদমশুমারির কথা।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।