৫ মে, ২০২৪ | ২২ বৈশাখ, ১৪৩১ | ২৫ শাওয়াল, ১৪৪৫


শিরোনাম
  ●  নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীকে কচ্ছপিয়ার নোমান চেয়ারম্যানের হুমকি   ●  কক্সবাজার জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সিরাজুল হক ডালিম’র ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  নিরাপদ নুরুল আবছারকেই পছন্দ ভোটারদের   ●  আদালতে তিন মামলারই জবানবন্দি দিলেন অস্ত্র সহ গ্রেফতার সিরাজ   ●  টেকনাফে অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ গ্রেফতার   ●  উপজেলা চেয়ারম্যান শফিউল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে হাইকোর্টে রিট   ●  প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর ৩০ বছরের পথচলা ও সাফল্য উদযাপন   ●  কক্সবাজার পৌরসভায় ৩ টি প্রকল্প বাস্তবায়নের পরিকল্পনা   ●  কুতুবদিয়ায় সুপারডাইকে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও পারাপারে ফেরী সার্ভিস চালুর দাবী   ●  ‘সবাইকে ভালোর দিকে ছুটতে  হবে, খারাপের দিকে নয়’

উখিয়ায় লকডাউনেও জমজমাট গরুর বাজার

শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া

করোনার সংক্রমণরোধে চলমান কঠোর লকডাউনের বিধিনিষেধ মেনে জমজমাট গরুর বাজার বসেছে। ।

শনিবার (১০ জুলাই) দিনব্যাপী চলা উপজেলার অন্যতম বৃহৎ এ হাটে মানুষের কিছুটা ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। অনেকেই স্বাস্থ্যবিধি মানলেও কিছু মানুষ মানছে না কোনো প্রকার স্বাস্থ্যবিধি। ফলে করোনার সংক্রমণ আরও বাড়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, হাজার হাজারেরও বেশি গরু-ছাগল উঠেছে হাটে। এখানে গরু-ছাগল এর ক্রেতা-বিক্রেতার অবস্থান ছিল। অধিকাংশ মানুষের মুখে থাকলেও কিছু মানুষের মাক্স ছিল না ।

সিকদার বিল গ্রামের খামারি সুলতানুল আলম বলেন, ‘আমি তিনটি মাঝারি গরু ও একটি বড় গরু হাটে নিয়ে আসছি। ছোট গরুগুলো বিক্রি হয়ে গেলেও বড় গরু বিক্রি হচ্ছে না। জেলার বাইরে থেকে পাইকার না আসায় বড় গরু বিক্রি হচ্ছে না।’

ক্লাসি পাড়া গ্রামের ক্রেতা মোমিনুল হক বলেন, ‘আমাদের এ এলাকায় ছোট গরু বেশি বিক্রি হয়। দাম তুলনামূলক কম। প্রতিটি গরু বিক্রি হচ্ছে, ৩০-৪০ হাজার টাকায়।’

খামারি আহমেদ হোসেন বলেন, ‘২ লাখ টাকা ধার-দেনা করে বড় চারটি গরু লালন-পালন করে হাটে তুলছি। কেউ কেনার জন্য আগ্রহ দেখাচ্ছে না। পাইকার না আসলে গরু বিক্রি হবে না।’

লম্বাশিয়া গ্রামের খামারি রফিক হোসেন বলেন, ‘দাম ভালো পাওয়ার আশায় হাটে দু’টি মহিষ নিয়ে এসেছি। বাড়িতে প্রতিটির দাম বলেছিল ৭০ হাজার টাকা করে। হাটে আনার পর ৫৫ হাজার টাকার বেশি কেউ বলেনি। অন্য জেলা থেকে ব্যাপারী না আসায় গরুর দাম কমে গেছে।’

বিষয়টি নিয়ে উখিয়া দারোগা বাজার গরু হাটের ইজাদার আব্দুর রহিম জানান, আমরা প্রতি সাপ্তাহের মতো গরুর হাট বসিয়েছি। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাজার পরিচালনা এবং বাজারে প্রবেশ পথে হাত ধোয়ার বালতি স্থাপন করা হয়েছে।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।