২৭ অক্টোবর, ২০২৫ | ১১ কার্তিক, ১৪৩২ | ৪ জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  ভূমিদস্যু ও সন্ত্রাসীদের হুমকিতে নিরাপত্তাহীন পরিবার, চার সন্তান স্কুলে যাওয়া বন্ধ   ●  রামুতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা রিজনের নেতৃত্বে এক ব্যক্তির দোকান দখলের অভিযোগ, চাঁদাবাজি মামলায় জিটু কারাগারে   ●  গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঢুকে হুমকি অভিযোগ ৪ এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে   ●  কক্সবাজার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে স্কিলস অ্যান্ড ইনোভেশন কম্পিটিশন অনুষ্ঠিত   ●  আলোচিত ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে লুটপাট, পরে রফাদফা!   ●  দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ   ●  কক্সবাজারে ভূমি নিবন্ধনে আকাশচুম্বী বর্ধিত উৎসেকর বাতিল, প্রসংশায় পঞ্চমুখ সালাহউদ্দিন আহমদ   ●  হলদিয়ায় ইমরানের ২০ হাজার ইয়াবা নিয়ে উধাও ৩ যুবক   ●  দুর্ধর্ষ প্রতারক দিদারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি   ●  ইয়াবাসহ পুলিশে সোপর্দ, চোর সন্দেহে চালান, এলাকায় ক্ষোভ

উখিয়ায় বুরোর বাম্পার ফলন, কৃষকের মুখে হাসি

বাবুলমিয়া মাহমুদঃ উখিয়া উপজেলায় এবারের বুরো মৌসুমে বুরো ধানের ফলন যতেষ্ট ভাল হওয়ায় কৃষকদের মাঝে অানন্দের জোয়ার বয়ছে।সরেজমিনে উখিয়া উপজেলার রাজাপালং,হলদিয়া পালং,রত্নাপালং জালিয়া পালং ইউনিয়নের কৃষকদের সাথে কথা বলে জানা যায়,ধান ক্ষেতে রোগ ব্যাধি আসার পুর্বেই সঠিক কিটনাশক প্রয়োগের ফলে ফসলে রোগ না অাসায় এবং নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধার ফলে যথাযথভাবে ফসলে পানি দিতে পারায় বুরো ধানের ফলন ভাল হয়েছে বলে মনে করছেন কৃষকরা।উখিয়া কৃষি অফিস সুত্র জানায়,জেলা কৃষি সম্পসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আ,ক,ম শাহরিয়ারের কঠোর নিদ্দেশনা রয়েছে কোন অবস্থাতেই কৃষকদের অবহেলা করা যাবেনা কৃষি সংক্রান্ত যেকোন সহযোগীতার জন্য উপজেলা কৃষি অফিসারদের নিদ্দেশনা দেয়া রয়েছে।উখিয়া উপজেলা কৃষি অফিসার শরিফুল ইসলামের নেতৃত্বে উখিয়া উপজেলার ৫ ইউনিয়নে ১০জন উপ সহকারী কৃষি অফিসার দায়িত্ব পালন করছেন।হলদিয়া পালং ইউনিয়নে দায়িত্বরত কর্মকর্তা মো: শাহজাহান নিয়মিত বিভিন্ন বুরো চাষের মাঠ পরিদর্শনে যান এবং কৃষকদের সাথে কথা বলতে দেখা যায়।ককসবাজার পল্লী বিদ্যুত সমিতির জেনারেল ম্যানেজার( জিএম) নুর মোহাম্মদ আজম মজুমদার,হয়রানীমুক্ত সেচ সংযোগ প্রদানে যতেষ্ট আন্তরিক থাকার বিষয়টি অনুসন্ধানে উঠে এসেছে।

বিগত বছর গুলোর চেয়ে চলিত বুরো মৌসুমে বিদ্যুত বেশী থাকার রহস্য কি এমন প্রশ্নের জবাবে উখিয়া পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার ( ডিজিএম )গোলাম সরওয়ার মোর্শেদ বলেন,বর্তমান সরকার কৃষি বান্ধব, কৃষির উন্নয়নে সব ধরনের সহযোগীতা করছেন কৃষকদের। এমন কি বিদ্যুত বিলে সেচ মিটারে ভর্তুকি দিচ্ছে।এছাড়া বুরো মৌসুমে অনাবাদি থাকা জমি গুলো চাষাবাদের অাওতায় অানতে নতুন সেচ মিটার দিয়েছে।যার ফলে সেচ পাম্পের মাধ্যমে বহু অনাবাদি জমি চাষাবাদের অাওতায়এসেছে।দ্রুত সময়ে সেচ মিটার পেতে পল্লী বিদ্যুত কতৃপক্ষের যতেষ্ট আন্তরিকতার প্রমাণ পাওয়া যায়।

হলদিয়া পালং ইউনিয়নের বেশ কয়েকজন নতুন সেচ সংযোগ গ্রাহক জানান, নতুন সংযোগের নিয়ম কানুন আমরা জানতা না কিন্তু মরিচ্যা পল্লী বিদ্যুত অফিসের কর্মকর্তা মো: জহির উদ্দিন সব ধরনের সহযোগীতা করছেন।পাগলির বিলের পেঠান অালী মেম্বার সেচ পাম্পের মালিক চেনুয়ারা মাহমুদ জানান, আমাদের নতুন সেচ মিটার আবেদনের ২০ দিনের মধ্যে সংযোগ পেয়েছিলাম এই জহির সাহেবের সহযোগীতায়। বলাবাহুল্য অনেক কৃষক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,কোন ব্যাংক সহজ সর্তে অামাদের লোন দেয়না, যেকারণে চাষাবাদের সময় অার্থিক সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।