২৬ আগস্ট, ২০২৫ | ১১ ভাদ্র, ১৪৩২ | ২ রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭


শিরোনাম
  ●  “প্লাস্টিক উৎপাদন কমানো না গেলে এর ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ আনা সম্ভব নয়”   ●  নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে কক্সবাজারে তাঁতীদলের খালেদা জিয়ার জন্মদিন পালন   ●  বৃহত্তর হলদিয়া পালং বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল আজিজ মেম্বারের ৫ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ   ●  মরিচ্যা পালং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা   ●  রামুতে বনবিভাগের নির্মাধীন স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে প্রশাসন ও বনকর্মীদের মাঝে প্রকাশ্যে বাকবিতন্ডা   ●  সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ নুরের মৃত্যুতে জেলা বিএনপির শোক   ●  চুরি করতে গিয়ে পুলিশ কনস্টেবলের স্ত্রী ধর্ষণ   ●  আজ রিমান্ডে পেকুয়া নেওয়া হচ্ছে জাফর আলমকে, নিরাপত্তার শঙ্কা!   ●  কক্সবাজারে ঝটিকা মিছিলে ঘুম ভাঙলো পুলিশের, গ্রেফতার ৫৫   ●  হাসিঘর ফাউন্ডেশন উখিয়া শাখার নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

উখিয়ার শীর্ষ মানবপাচারকারি যুবদল ক্যাডার শামশু চট্রগ্রামে আটক

shohag-coxsbazarshomoy.com
কক্সবাজারের শীর্ষ মানবপাচারকারি রেবি ম্যাডামের সেকেন্ড ইন কমান্ড যুবদল ক্যাডার শামসুল আলম সোহাগকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শনিবার ভোর রাত ৪ টার দিকে পুলিশের একটি টিম চট্রগ্রামের নিউ মার্কেট এলাকার হোটেল নিজাম থেকে তাকে আটক করে বলে পুলিশের দায়িত্বশীল সুত্রে জানা গেছে। বর্তমানে সোহাগ পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। আটক শামসুল আলম সোহাগ উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের সোনাইছড়ি গ্রামের ইসলাম মিয়ার ছেলে।
কোতয়ালি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন তাকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
আটককৃত সোহাগ কক্সবাজার-থাইল্যান্ড ভিত্তিক মালয়েশিয়ায় মানবপাচারের অন্যতম গডফাদার বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া কক্সবাজার, উখিয়া ও টেকনাফে অন্তত ৭০জন গডফাদার রয়েছে।
এর মধ্যে টেকনাফের মানবপাচারকারি ‘ধলু হোছন নামে এক গডফাদার পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে নিহত হয়। ওই তালিকার অন্যতম গডফাদার শামসুল আলম। ধলু নিহত হওয়ার পর থেকে গা ঢাকা দেয় শামসুল আলম সোহাগ।
সোহাগ মানবপাচার ছাড়াও ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত ছিল বলে স্থানীয় সুত্রে প্রকাশ।
ইতিমধ্যে জেলার বিভিন্ন থানায় দায়েরকৃত মানবপাচার মামলায় সোহাগ আসামি হলেও টাকার জোরে একাধিক মামলার চার্জসীট থেকে সে পার পেয়ে যায়।
পুলিশের দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, শামশুল আলম সোহাগের বিরুদ্ধে উখিয়ায় থানায় ৪টি, রামু থানায় ২টি, টেকনাফ থানায় ২টি ও চকরিয়া থানায় ১টি মামলা থাকলেও বেশিরভাগ মামলার চার্জসীট থেকে তার নাম বাদ পড়েছে অদৃশ্য কারনে। তার নিজ গ্রাম উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হলেও তার ডানে-বায়ে কাজ করতো স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতারা। মুলত: তাদের পিঠে ভর করেই এ গডফাদার আজ বিত্তবৈত্তের মালিক।

এই ওয়েব সাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।